রাজলক্ষী হাসিমখে বলিল, তা হলে ত বাঁচি গো মশাই। খাইদাই থাকি, কোন दशाम्रै g*ाशgठ श्ख्न ना । কহিলাম, সেইজন্যেই আজ তুমি কালীঘাটে যেতে পাবে না। রাজলক্ষী হাতজোড় করিয়া বলিল, তোমার পায়ে পড়ি শধ্যে আজকের দিনটি আমাকে ভিক্ষে দাও, তারপরে আগেকার দিনে নবাব বাদশাদের যেমন কেনা-বাদী থাকতো, তার বেশি তোমার কাছে চাইবো না। এতো বিনয় কেন বলো ত ? বিনয় তা নয়, সত্যি। আপনার ওজন বঝে চলি নি, তোমাকে মানি নি, তাই অপরাধের পর অপরাধ করে কেবলই সাহস বেড়ে গেছে । আজ আমার সেই লক্ষীর অধিকার তোমার কাছে আর নেই-নিজের দোষে হারিয়ে বসে আছি। চাহিয়া দেখিলাম তাহার চোখে জল আসিয়াছে, বলিল, শািন্ধ আজকের দিনটির জন্য হাকুম দাও, আমি মায়ের আরতি দেখে আসি গে। বলিলাম, না হয় কাল যেয়ো । নিজেই বললে সারারাত জেগে বসে আমার সেবা করেচো-আজ তুমি বড় শ্ৰান্ত । রাজলক্ষী বলিল, না, আমার কোন শ্ৰান্তি নেই । শািন্ধ আজ বলে নয়, কত অসিখেই দেখোঁচ রাতের পর রাত জেগেও তোমার সেবায় আমার কমন্ট হয় না। কিসে আমার সমস্ত অবসাদ যেন মাছে দিয়ে যায়। কতদিন হলো ঠাকুরদেবতা ভুলে ছিলাম, DBDBBBD BB BBD YYYDuuS DBDB DBDBBDBD DBDD DBDDD DSDBDD as Wre তবে চলো, দিজনে একসঙ্গে যাই । রাজলক্ষীর দাই চক্ষ উল্লাসে উজ্জ্বল হইয়া উঠিল, কহিল, তাই চলো। কিন্তু মনে মনে ঠাকুরদেবতাকে তাচ্ছিল্য করবে না। ত ? বললাম, শপথ করতে পারবো না ; বরণ তোমার পথ চেয়ে আমি মন্দিরের দোরে দাঁড়িয়ে থাকবো। আমার হয়ে দেবতার কাছে তুমি বর চেয়ে নিও। কি বর চাইবো, বিলো ? অন্নের গ্রাস মাখে করিয়া ভাবিতে লাগিলাম, কিন্তু কোন কামনাই খাজিয়া পাইলাম না। সে কথা স্বীকার করিয়া প্রশ্ন করিলাম, বলো ত লক্ষী, কি আমার জন্যে তুমি চাইবো ? রাজলক্ষী বলিল, চাইবো আয়, চাইবো অবাস্থ্য, আর চাইবো আমার ওপর এখন থেকে যেন তুমি কঠিন হতে পারো। প্রশ্ৰয় দিয়ে আর ফেন না। আমার তুমি সব নাশ করো। করতেই ত বসেছিলে । লক্ষী, এ হলো তোমার অভিমানের কথা । DDDD DDD DBBDD S BDDB uB uuuiiDDB DDBDBB BBBB অধোমখে নীরব হইয়া রহিলাম। LB DDDDBDBBD DBBDB DDD D DBBBS DSBB gSg DD B
