পাতা:কমলা কাননে কলমের চারার আঁটী.pdf/৪৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কমলা কাননে سپانی আর চারিদিকই হাসের পালক, পায়রার পালক, ঘুঘুর পালক, মুরগির পালকও নানা স্থানে নানা প্রকার জীব জন্তুর হাড় গোড়ে এক হাটু হয়ে রয়েছে। নারায়ণ নারায়ণ ! কি দুর্গন্ধ, তার মাজখানে আবার বৃহৎ বৃহৎ অজগর কাল সৰ্প গোক্ষর কেউটের গৰ্ত্ত । উঃ এখনি তাড়া করে কামড়েছিল। ভালয় ভালয় বেঁচে এসেছি যে এই ভাল। যাক এখন এখানে যে কেহই নেই তা বেশ বুঝা গেল। যখন ছোট মাঠাকরুণ নাই, কর্তা ঠাকুরও নাই, তখন যে বড় মা ঠাকুরুণ থাকিবেন তা ত কোনও মতেও বিশ্বাস হয় না ( মস্তক সঞ্চালন করিয়া ) হু বুঝেছি—বোধ হয় ছোট মা ঠাকুরুণ ও বড় মা ঠাকুরুণ উভয়ে কলহ করে কোথায় গিয়েছেন । , তাহারা যে দুই সতীনে এক স্থানে কোথাও অবস্থিতি করিতে পারেন না। তাই রোধ হচ্চে তিনি র্তাহাদেরই অনুসন্ধানে গিয়াছেন। অথবা তিনি এখান হুইতে একেবারে সপরিবারেই পিটুটান দিয়েছেন। এখন উপায় ক্ষুং পিপাসায় ত প্রাণ যায়। চরণ আর এক পদও গমন করিতে পারে না । ( নেপথ্যে রোদন ধ্বনী ) ( যে দিকে শব্দ হইতেছে সেই দিকে কৰ্ণপাত করিয়া কিঞ্চিৎ পরে) তাইত কোনদিকে কোথায় ? এমন সময় এখানে রোদন করে কে ? ( কিঞ্চিৎ ভাবিয়া ) উত্তরদিক না বোধ হচ্চে ? হুঁ উত্তর দিকেই ত বটে, ভাল এই ভগবানের মন্দিরের