পাতা:কমলা - আশুতোষ ভট্টাচার্য্য.pdf/১১১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

कभधों সূৰ্য্যনারায়ণ মৃত্যু আসন্ন বুঝিয়া প্ৰতিবেশীদের হাতে ধরিয়া বলিয়া গিয়াছিলেন,“কমলাকে তোমরা দেখো । বেশী আর কি ব’লে যাব, তোমাদের ও মেয়ে আছে।” প্রতিবেশীরা তঁহার শ্রাদ্ধের দিনে সেই কথা মনে করিয়া আসিয়া লুচিমেণ্ডার ভাগটা কিছু বেশী করিয়া বাধিয়া লইয়া গেলেন, তাহার পর আর কেহ একদিনও উকি দিলেন না। হরকুমার কেবল তাহা করিল না ; সে প্রত্যহ দুইবেলা আসিয়া কমলার তত্ত্বাবধান করিয়া যায়। তাহার অতিমাত্র তত্ত্বাবধানে ক্রিমে কমলার মনে একটা আশঙ্কা জাগাইয়া দিল । এখন সে আসিলেই কমলা বলিয়া থাকে,-“কেন এসেছেন ? এখন যান! দরকার হ’লেই ডেকে পাঠাব।” সে কিছু দিয়া পাঠাইলেও কমলা তাহ ফিরাইয়া দিয বলিয়া পাঠায়-“এ কেন ? দরকার নেই,-হ’লে তখন চেয়ে °ठांत्र ।।” যে কাগজপত্ৰ লইয়া হরকুমার সুৰ্য্যনারায়ণের মৃত্যু সময়ে উপস্থিত তইয়া তাহার শেষ মুহূৰ্ত্তকে অশান্তিপূৰ্ণ করিয়া দিয়াছিল, সেইগুলি লইয়া সে একদিন কমলার নিকটে উপস্থিত হইল । কমলা তীৰ্ণ দেখিয়া জিজ্ঞাসা করিল, “এ সব কি ?” হর । তেমন}ার বাপ আমার কাছে যত টাকা ধার ক’রেছিলেন তারই লেখাপড়া। অক কমলা । তাই সব আমার কাছে এনেছেন কেন ? হর ! ft, মিনাকে দিয়ে যাব ব'লে। কমল-"তাকেমি নিয়ে কি ক’রব ? হর এই নী, বিধিরাবে।--তার সাক্ষেতেই সে দিন পােড়াতে এনেছিয়, তিনি অ্য্য করবেশভবেছিলেন। 8 o de