পাতা:কমলা - আশুতোষ ভট্টাচার্য্য.pdf/১২২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ഷത്ത বলে মেনে নেবেন -তিনি যদি নিজের সংসারের হিতের জন্যে সে অপমানটুকুও স্বীকার ক’রতে না চান, তবে আমি কিসের জন্যে দুঃখের ওপরে দুর্নােম কুডুতে যাব ? কি জন্যে কোথা গেছি তা কেউ জানূৰে না, তাতে আমার কলঙ্কের ভয় নেই ? চূড়ামণি । তুমি যদি দেশেই না থাক তবে আর সে কলঙ্কে তোমার ভয় কি ?’-তোমার শ্বশুরেরই বরং সে ভয় বেশী। যে যা বলে বলুক না, আমরা ত জেনে রইলুম তুমি কি জন্যে কোথা যােচ্ছ। কমলা দৃঢ়স্বরে উত্তর করিল, “আপনাদের জানা না জানাতে আমার কিছুই আসে যায় না ; আমার স্বামী ত তা জানবেন না। এখন তিনি জঢ় নি। আমার অপরাধ কিছুই নয়,-তিনি আমাকে আশ্রয় দিতে সম্মত আছেন ; কিন্তু যদি তাকে কিছু না বলে চ’লে যাই, আমি তার কাছে অপরাধিনী হ’ব । আমি তা ইচ্ছে করি না । স্কুড়ামণিও এইবার নিরুত্তর হইলেন। কমলাকে ইহাতে রাজী পারিলে নীলকমল ৷ তীহাকে খুন্সী করিবেন আশা দিয়াছেন। ।নিরাশ হইয়া তিনিও বিমৰ্ষভাবে বসিয়া শিখার গ্ৰন্থিমোচন গরিতে ভাবিতে লাগিলেন,-“প্রাপ্তিস্তু লালাটিকী!!'-আমার ই, নইলে তেমন মেয়ের মতিগতি এমন হবে কেন ?” এই নীরব। তিন জনেই নিজের নিজের চিন্তায় মধু কিছু | স্থানের স্বাভাবিক নিস্তব্ধ ভাবটা অভগ্ন রহিল। অবশেষে डछ कब्रिन बगिगन, ‘भ, छूमि या दछ ऊा नदछे মাদের অনুরোধে তোমাকে এ কাজটা করতেই হবে। ট্রর একার একটু দুঃখ ; অন্যদিকে কত জনের কত দুঃখ খি!-আমার সংসারটা ত একবারেই উৎসয়ে যেতে