পাতা:কমলা - আশুতোষ ভট্টাচার্য্য.pdf/১৫২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

काट्न বিরাজ। আচ্ছা, আমি তঁর সন্ধান ক’রছি। তুমি এখন এক কাজ কর!-এত রাত্রে রান্না আর কি ক’রে কি হ’বে, কিছু খাবার এনেছি ছেলেদের ডেকে দাও!--আর তুমিও উপোষ ক’রে থেক না, তুমি ম’লে এদের দশা কি হ’বে ? তরঙ্গিণী চক্ষু মুছিয়া বলিল, “ম’লে তা আমার হাড় জুড়োয়, ঠাকুরপো ! ঐ দুটোর জন্যেই কেবল মা’রতে ইচ্ছে হয় না। অনেক পাপ ক’রলে যেমন বঁাচায় সুখ থাকে না, আবার মরণেও ভয় হয়, আমার ঠিক তেমনি হ’য়েছে!—তুমি যে আজ এমন হঠাৎ এলে ?-সে। হতভাগীর কোন সন্ধান পেয়েছ ?” বিরাজ রুক্ষীস্বরে-“তার কথা আমাকে আর বলা কেন”- বলিয়াই চলিয়া যাইতেছিল, তরঙ্গিণী তাহাকে ডাকিয়া ফিরাইয়া वविल,-‘हांथ डूभि भूभूT नs, अडोंन नs,- . বিরাজ তরঙ্গিণীর কথায় বাধা দিয়া তীব্রম্বরে। दनिन, “আমি মূখ্য নয়। ত মুখ কে বউঠাকুরুণ!-অজ্ঞান না হ’লে কে কোথা কালসাপকে ফুলের মালা ব’লে গলায় পরে ?” তরঙ্গিণী। এইতে ত আমারও ব’লতে ইচ্ছে হয়, তুমি লেখাপড়া শিখেও মুখু! কে কি বীতের মানুষ আজও চিনতে পারলে না ?-- তোমার ঘটে যদি বুদ্ধি না থাকে, তবে আমার কথা শোন ! আমি নিশ্চয় ব’লছি সে কোন বিপদে প’ড়েছে, তোমাদের কোন শত্রু তার নামে এই অপবাদ তুলেছে।--তার খোজ কয় ! বিরাজ উপেক্ষার হাসি হাসিয়া ঘুণা ও তাচ্ছিল্য সহকারে বলিল,- “আবার খোঁজ ?—সে আর এ জীবনে নয়।”-তারপর একটু থামিয়া একটা দীর্ঘশ্বাস ত্যাগ করিয়া বলিল, “সে এক দিন ছিল, বউঠাকুরুণ, যখন S8w