कभवन - , এযে মেঘের ছায়া-বালিপথের জল, হীরুদ ! যে ক'দিন তার মনের भङ হয়ে চ’লতে পারবো,-সে যা বলবে ভালমন্দ বিচার না ক’রে তখনই তাই ক’রতে পারবে, আপনার স্বাধীন মতের সমাধি ক’রে তার ছন্দোনুবৰ্ত্তন ক’রতে পারবে,-তত দিন, তারপর আর তা দেখতে পাবে না।” হীরালাল। বাঃ খুব বক্তাত ক’রেছ!—যাও না, যে যেমন সুহৃদ তা আর আমার জানতে বাকী নেই। এই মেঘের ছায়া আর বালির পথ DBBOB BDD BDD DuDD DBDuD JSiTDB BBD BDB DBuDLDB BBS DBDBB ফ্ৰান্তটা ছাড়লেই ভাল হয় না ? বিরাজ বিরক্তি সহকারে হীরালালের হাতটা ছাড়িয়া দিয়া বলিল, মোসাহেবী ক’রে নিজের পেট চালান কি পুরুষের দাড়িয়ে থাকা হীরুদা ? একথা বলতে তোমার একটু লজ্জাও হ’ল না ?-ধিক্!-শত ধিক! যাও! আর আমি তোমাকে ধ’রে রাখতে চাই না, রোজ রোজ আমি তোমার আমোদে বাধা দিতেও আসব না। ধৰ্ম্মাধৰ্ম্ম, পাপপুণ্য, ভালমন্দ সবই এই আমোদের সঙ্গে সমান ভেবে তুমি সব ছেড়ে এই রকম আমোদের পথ বেছে নিয়েছ। এপথ যে ভাল নয় সেকথা এখন তোমাকে কেউ বোঝাতে পারবে না। তুমি নিজেই একদিন তা বুঝতে পারবে। এখন এপথ তোমার চক্ষে ফুলে ঢাকা, কিন্তু কিছুদিন পরে বুঝতে পারবে, এ ফুলের তলায় কি বিষম কঁাটা! যে দিন পরের এই অনুগ্রহটুকু হারা’বে, এই অসার ঘূণ্য আনন্দ, তৃপ্তি ও শাস্তির পরিবর্তে শ্ৰান্তি ও অবসাদ এনে দেবে, শ্ৰান্ত ও অনুতপ্ত প্ৰাণ বিরামস্থানের জন্যে আকুল হ’য়ে বাড়ীর পানে ছুটবে, সেই দিন নিজের ভুল বুঝতে পারবো,-সেই দিন বুঝবে, নিজের ঘর-বাড়ী কি, স্ত্রী-পরিবার কি, ধৰ্ম্মের পথে কত সুখ, সে পথে দুঃখ ও দরিদ্রতাতেও কত শান্তি!” ['>४७
