আছে, আর আমি অবলা বলে আমার একটুও বলা নেই। তোমার সাধ্যি কি যে আমার প্রাণ থাকতে তুমি আমাকে ধৰ্ম্মপথ থেকে এক তিল সরাতে পার। --” হরকুমার গর্জন করিয়া বলিল, “তুমি জান, এ বাড়ী আমার ?-- তোমার এখানে কেউ নেই!-চীৎকার ক’রে গলা,চিরে গেলেও তোমার সাহায্যে কেউ অগ্রসর হবে না, কমলা।” . . . BDBBD DBBB DDDD DBBSYSASuDuDDD gEB SBDBB BD qqASq দূরে ঐ মন্দিরের ধ্বজ দেখা যাচ্ছে কার ?-আকাশে ঐ নিমেষাহারা শত শত উজ্জ্বল অ্যাখিতারা কার ?-ভগবান আছেন, হরদাদা। তিনিই অসহায়ের সহায়, অবলার বল, রক্ষে করতে যাকে কেউ নেই তার রক্ষক ৷” হরকুমার পিশাচের মত অট্টহাস্য করিয়া “আচ্ছ, তবে ভগবান এসে তোমাকে রক্ষা করুক।”-এই কথা বলিয়া কমলার অভিমুখে অগ্রসর হইতে উদ্যত হইল। " কমলা সরলভাবে দাড়াইয়া তীব্রস্বরে বলিল,- “হরদাদা ” “ ... -- হরকুমারের উখিত চরণের গতি রুদ্ধ হইল। সে স্তব্ধ হইয়া কমলার দিকে চাহিয়া দাড়াইয়া রহিল। আশঙ্কা, ক্ৰোধ, উদ্বেগ ও উত্তেজনায় । কমলার অনিন্দ্যসুন্দর মুখখানি যেন কি একটা দৈবী জ্যোতিতে উদ্ভাসিত হইয়া উঠিয়াছিল। ক্ৰোধাশ্ৰীগৰ্ভ উজ্জ্বল নয়নদ্বয় হইতে যেন বহিস্ফুলিঙ্গ নিৰ্গত হইতেছিল। পীবর বক্ষঃস্থল শ্বাসপ্ৰশ্বাসে ঘন ঘন মান্দোলিত হইতেছিল। তাহার সৌন্দৰ্য্যরাশি যেন তাহাতে-শতগুণ কান্ধিত হইয়াছিল। হৱকুমার পূর্বে যদি তাহার রূপে মুগ্ধ হইয়া থাকে। তবে এখন একেবারে উন্মত্ত হইয়া উঠিল । সে দুষ্ট উন্মত্তবাৎ-পতঙ্গবৎ বহ্নিমুখং বিবিন্ধুঃ’-- * ፪s¢ፃ