পাতা:কমলা - আশুতোষ ভট্টাচার্য্য.pdf/২৬৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

不可引 উভয়ের মিল কখনই দেখা যায় না। একটি পিয়াণ ছিল—তাহার প্ৰাচীনতা প্রত্নতত্ত্বের গবেষণার বিষয় ;-তালি ও সেলাই প্ৰভৃতিতে डॉशब्र भूल कांश्रद्ध 6श कि छिल ऊांश अांद्र बूश गांध न। दछ তালিসুশোভিত বহুদিনের একজোড়া চট-জুতা ছিল ; তপ্ত তৈলে কৈ-মাছ পড়িলে যেমন হয় তাহার অবস্থাটাও ঠিক সেইরূপ হইয়াছিল। বঁটু-ভাঙ্গা ও সিক-ভাঙ্গা ছাতার কাপড়েও শাদা, কালো, ছোট, বড়, অনুনি দশগণ্ডী তালি, আর তাহার মাঝে মাঝে মোটা সুতায় তাহার স্বহস্তের মোটা মোটা দাড়া-সেলাই। দুইদিকেই সুতা-বাধা , চশমাখানিতে কেহ কখন দুইখানি কাচ দেখিয়াছে বলিয়া মনে করিতে পারে না। এদিকে যাহাই হউক, অন্যদিকে তাহার খরচ ছিল। নূতন জিনিস কিছু উঠিলেই—দাম যতই হউক, আগে কিনিয়া পাড়ার” ছোট ছোট ছেলে মেয়েদের ডাকিয়া খাওয়াইয়া থাকেন, গরীব-দুঃখীকে কখনও শুধু হাতে ফিরিতে দেন না এবং নীলকমল যে সকল দরিদ্র প্ৰজার অর্থদণ্ড করেন, রায়মহাশয় নিজের মাহিনা-হিসাবে খরচ লিখিয়া সরকারী তহবিলে তাহা আদায় দেখাইয়া থাকেন। জীবনের প্রভাতে, কি দুঃখ বা দুর্ঘটনা তঁহাকে গৃহত্যাগী করিয়াছিল, সে রহস্য তিনি কখন প্ৰকাশ করেন নাই ; কিন্তু তাহার অন্তরে যে একটা মহা দুঃখ লুকাইয়া বাস করিত, তাহার মুখের ভাবে তাহ ব্যক্ত হইয়া থাকে। তঁহার মুখে। কখন বেশ সরল হাসি দেখা যায় না এবং প্রয়োজনের অতিরিক্ত কথাও শুনা যায় না । লোকে এই সকল কারণে র্তাহাকে পাগল বলিয়া থাকে। নীলকমল কিন্তু তঁহাকে বড় ভালবাসেন, খুবই বিশ্বাস করেন। রায়মহাশয়ের উপরে কতকগুলি দুরূহ কাৰ্য্যের ভর অর্পণ &vct