कमeा নিকটে মিথ্যেবাদী হ’তে হবে-তার স্মৃতির অমান্য করা হবে । কিন্তু সে বিয়েতে আমি সুখী হব না । সংসারে যদি করুণার মতও আর কেউ না থাকে তৰে, হে ভগবন! দাদা যেন আর আমাকে বিয়ে ক’রতে না বলেন।” এই কথা ভাবিয়াই একটা দীর্ঘশ্বাস ত্যাগ করিয়া, একটু হাসিয়া বলিল, “আমাদের বেশী কিছু ক’রতে হবে না, রায় - বউ-দিদি। নিজেই সে সব ব্যাবস্থা ক’রে গেছেন।” রায়। এ বুড়োকে কি সে কথা শুনতে নেই ? সুধাংশু। কেন—তুমি কি শোন নি যে, কৃষ্ণনাথ বাবুর ছেলের সঙ্গে পারুলের বের সম্বন্ধ ঠিক হ’য়েছে-তিনি তাকে দেখতে আসছেন ? র্তার একটি বড় মেয়েও আছে ; বউ-দিদি তার সঙ্গে দাদারও সম্বন্ধ ঠিক 'क'gइ 6ाgछन् । আশা করিবার মত কিছু একটা পাইয়া রায় মহাশয় হৰ্ষোৎফুল্লমুখে চলিয়া গেলেন । b〜 দুই চারিদিন পরেই একদিন কৃষ্ণনাথ আসিলেন। সুধাংশু ব্যতীত আর সকলেই তঁাহার অপরিচিত, সকলে সেইভাবেই তাহার সহিত কথাবাৰ্ত্ত কহিতেছিল । তিনি কিন্তু সবার সঙ্গে এমনি ভাবে কথাবাৰ্ত্তা কহিতে লাগিলেন যে, তিনি যেন সকলেরই কতদিনের কত আপনার জন। র্তাহার আদর অভ্যর্থনার জন্য সকলকেই বিশেষ একটু বিব্রত দেখিয়া তিনি হাসিতে হাসিতে বিরাজকে বলিলেন, “দেখ-বাপু, আদর যত্ন যদি কারুকে সুখী করবার জন্যেই করা দরকার মনে কর, তবে আমাকে পর ভেবে তার একটুও বাড়াবাড়ি ক’রো না, তাতে আমি একটুও সুখী হ’ব না।” { وانده
