পাতা:কমলা - আশুতোষ ভট্টাচার্য্য.pdf/৭৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

<sale প্ৰাজ্যি । ধন্যি মেয়ে বাবা । আর বুকের পাটাও ধন্যি ! এখন পাচ জনে

  • াচ কথা কইবে না ? কা’র মুখে সরা চাপা দেব গা ?”

"চলেন বলা যায় না ; তবে মোহিনীর শেষ কথা গুলিতে তিনি কিছু বিচ“ল"ন্ত হইলেন । বৈষয়িক ব্যাপারে তিনি কাহার ও কথায় কৰ্ণপাত করিতেন ম: ; কিন্তু সামাজিক ব্যবহারে সে দিকে বিশেষ দৃষ্টি রাখিয়াই চলিতেন। নীলকমল বুদ্ধবয়সে বিপত্নীক হইবার আশঙ্কায় কতদূর শঙ্কিত হইয়া

জ্ঞাতে পােচ জনে পাচ কথা কহিতে না পারে। সেই বিষয়ে মনোযোগী হইয়া, সেই দিনেই লোক পঠাইয়া বিরাজ ও সুধাংশুকে বাড়ীতে

श्रान्झेंढ्यान् । 法 朱 ,米 诺 来源 নীলকমলের ইচ্ছা ছিল না। উক্ত বিষয়ের কোনরূপ তদন্ত করেন ; কিন্তু সুধাংশু বড় এক গুইয়া আর অবুঝ—তাহার জন্যই গোপনে গোপনে কিছু তদন্ত করিতে হইল। তাহাতে তরঙ্গিণী যাহা বলিল, সে কথা সে যাহ্বাদের }াহাদের নাম করিয়াছিল, তাহারা কেহই বলিল না । সুতরাং ত্যাহার কথা মিথ্যাই প্ৰতিপন্ন হইল । তিরঙ্গিণী অনেক কঁাদিল, স্বামীর পায়ে মাথা কুটিল, উপবাস করিল ১ কিন্তু হীরালালকে কিছুতেই সত্য কথা বলাইতে পারিল না । নীলকমল একদিন উপরের দালানে পরিবারবর্গকে একত্র করিয়া বিচার করিতে বসিলেন । সুধাংশুর সঙ্গে তাহাকে অনেক বিতর্ক করিতে হইল। তাহার শেষে তিনি এই রায় প্ৰকাশ করিলেন“তিনি ( কমলা ) যে কাজ ক’রেছেন, তাতে তাকে একেবারে পরিাত্যাগ করাই উচিত ; তা একবারেই ততটায় কাজ নেই। এখন তিনি বাপের বাড়ীতেই থাকুন, তারপর সমাজের ভাবগতিক বুঝে তখন যেমন [ १>