億や কমলা ; রামধন ও শ্যামমোনী হরিদাসীর এই প্রস্তাবে সম্মত হইলেন । তাছারা মনে করিলেন এখন কমলা আপাততঃ হরিদাসীর বাটতে থাকুক, পরে এ হুলস্থুল কিছু কমিলে আবার বটাতে আনিব। এই পরামর্শই স্থির ছইল, কমলা ছরিদাসীর গৃহে গেল। কমলা সহসা সৌভাগ্যের ক্ষণিক বিকাশে যে সুখী হুইল ভাস্থাতে সন্দেহ নাই, কিন্তু সমাজের ভ্ৰকুটি সহজ নছে, বঙ্গের মুঢ় সমাজের কঠোর চক্ষে বালিকার কৰুণ উচ্ছাসে জল আইসে না । বিধবার আৰ্ত্তনাদে ক্ৰক্ষেপ করেন । সুতরাং উছার হৃদয় গলিল না। গ্রামস্থ লোকের চক্ষু টাটাইল, তাছারা অনাথিনী কমলার মুখে মৰ্ম্মভেদী দুঃখ পাইল । ক্রমে কুচক্রের বিভিষিকাময় পাশ সৃষ্ট হইল। তাছার হরিদাসীর মাজকে বলিল “ ছয় তোমরা কমলাকে বাট হইতে বহিস্কৃত করিয়া দাও, নতুবা আমরা তোমায় একধরে করিব।” ছরিদাসীর মাতা বিষম বিপদগ্ৰস্থ হইলেন, ভাবিলেন “ যাহাকে তাছার পিতা মাতা স্বগৃহে রাখিতে পারিল না, তাছাকে আমি রাখি কেন । ” হরিদাসীকে বলিলেন “ কমলাকে আপন পথ দেখিতে বল, আমরা তাহাকে গৃছে রাখিয়া দোষের खंीौ छ्ङे ८ङ्कम् ? ?' হরিদাসী কিছুতেই সম্মত হইল না, অঝোরে কাদিতে
