পাতা:করুণা - রাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায়.djvu/২৯২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ミbアと করুণা প্রণাম করিবার অবসর পাইলেন না, বুদ্ধ মহানায়ক কহিলেন, “পুত্র, অপরাধ গ্রহণ করি ও না । আমি ও যৌবনে যুদ্ধব্যবসায়ী ছিলাম, যুদ্ধ কাঙ্গকে বলে এখনও বিস্কৃত হই নাই । সুবরাজ স্কন্দ গুপ্ত ও তাঙ্গার সপ্তকের যশ ত্রিভুবনে ঘোষিত করিয়াছে । অমিয়া তোমারই, উপযুক্ত BB BBS BB BBBS BB BB BBBS BBBBBB BBBB BBB BBS BB হইলে ধবলবংশ ধন্ত হবে ।” বহুকষ্ট্রে বৃদ্ধের আলিঙ্গন মুক্ত হইয়া দেবধর তাঙ্গকে প্রণাম করিলেন । বৃদ্ধ মতানীয়ক একজন দণ্ডপরকে মাল্য ও চন্দন আনিতে আদেশ করিলেন ও আর একজনকে অমিয়াদেবীকে আহবান করিতে আদেশ করিলেন । দেবধর বিস্মিত হইয়া জিজ্ঞাসা করিলেন, “পিতা, মালা ?” বৃদ্ধ যোদ্ধ। হাসিয়া কঠিলেন, “পুত্র ক্ষত্রিয়ের বিবান্তে বিলম্ব করিতে নাই, বিশেষতঃ যখন মহাযুদ্ধ চলিতেছে, তখন এখনই বিবাহ হউক ” “বন্ধু-বান্ধব আত্মীয়-স্বজন ?” “এখন গান্ধৰ্ব্ব বিবাহ হউক, ব্রাহ্ম অনুষ্ঠান পরে হইবে।” t দেবধর উত্তর না পাইয়া লজ্জায় অধোবদন হইয়া দাড়াইয়া রছিলেন । বৃদ্ধ বলিতে আরম্ভ করিলেন, “পুত্র, এক বৎসরে চুণ যুদ্ধ শেষ হইবার নহে, শীঘ্রই সীমান্তে যুদ্ধ আরম্ভ হইবে । অগ্নিগুপ্ত প্রভূর সেবায় জীবন উৎসর্গ করিয়াছে, জরা যদি আমাকে গ্রাস না করিত, তাহা হইলে আমি ও পাটলিপুত্র ত্যাগ করিতাম। চন্দ্র গুপ্ত সেই ধ্রুবম্বামিনীর হার, বৃদ্ধ জয়ধবলের যশ তাহাদিগের সহিত লুপ্ত হইয়াছে—” “শুনিয়াছি।” “কাহার নিকট ?” “পিতামহ মহামন্ত্রীর ” “দামোদর আছে বটে ! মনে করিতেছি বীরধবলকে এই বৎসরে কপিশায় প্রেরণ করিব । ধিবাহান্তে তাহাকে তোমার হস্তে অর্পণ করিব। ভরসা করি, বালক বীরধবল একদিন তোমাদের পাশ্বে দাড়াইয়া শতদ্রু যুদ্ধের ন্তায় মহাযুদ্ধে ধবলবংশ উজ্জল করিবে ?”