পাতা:করুণা - রাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায়.djvu/৩৫২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

○8bア করুণ অরুণার সযত্নপালিত মৃগযুথ চিতার চারিদিকে দণ্ডায়মান, সহসা দূরে অশ্বপদশব্দ শ্রুত হইল। জনৈক অশ্বারোহী নক্ষত্ৰবেগে দেবকুলের দিকে ছুটিতেছিল, সে সতকার-তরুতলে নিৰ্ব্বাপিতপ্রায় চিতার আলোক দেখিয় দাড়াইল । বৃদ্ধ সন্ন্যাসী উঠিয়া দাড়াইয়া জিজ্ঞাসা করিলেন, “কে ?” উত্তর হইল, “আমি হর্ষ গুপ্ত। মঠস্বামী, পরমেশ্বর পরমভট্টারক পরমমাহেশ্বর পরমবৈষ্ণব মহারাজাধিরাজ স্কন্দ গুপ্তদেব পাটলিপুত্রে আসিতেছেন, আমি পট্টমহাদেবীকে লইয়া যাইতে আসিয়াছি।” বুদ্ধ ক্ষিপ্তের ন্যায় চিতার দিকে ছুটিয়া গেল এবং উভয় হস্তে তপ্ত চিতাভস্থ গ্রহণ করিয়া চীংকার করিয়া বলিয়া উঠিল, “কুমার, এই লও পটুমঙ্গদেবী, পথে ধূলায় ফেলিয়া দি ও না, পাটলিপুত্রের প্রাসাদে লইয়া যাইও, ধে দিন স্কন্দ গুপ্ত আসিবেন সেই দিন তাতাকে স্বহস্তে গঙ্গাদ্বারপথে জাহ্নবী সলিলে নিক্ষেপ করিতে বলিও ” নবম পরিচ্ছেদ -త్థ-ప్లొ-ఫ్రీ-థe ভিখাল্পী সম্রাই অরুণোদয়ে প্রতিষ্ঠানবাসী বিস্মিত হইয়া দেখিল, যমুনার দক্ষিণ তীর অবলম্বন করিয়া একদল অশ্বারোহী ধীরে ধীরে জাহ্নবীৰ্যমুনা সঙ্গমের দিকে অগ্রসর হইতেছে । তখন উত্তরাপথবাসী সৰ্ব্বদা ত্রস্ত থাকি ত, গ্রামে গ্রামে নগরে নগরে মথুরার দুর্দশার কথা প্রচারিত ইয়াছিল, সকলে সম্রাটের পাটলিপুত্র ত্যাগের কারণ জানিত । সকলেই. শুনিয়াছিল যে, তরুণী - 人。.·* , \ , \