পাতা:কলিকাতা সেকালের ও একালের.djvu/১০১৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পঞ্চবিংশ অধ্যায়। ৯৭১ দয়ারাম, বঙ্গবিশ্ৰুতা মহারাণী ভবানীর আমল পৰ্য্যন্ত, নাটোরের জমিদারীর দেওয়ান ছিলেন এবং এই সময়ের মধ্যেই প্রচুর ধনসঞ্চয় করিতে , সমর্থ হইয়াছিলেন। মুরশিদাবাদের নবাব, যখন যশোহরের অন্তর্গত মহম্মদপুরের রাজা সীতারাম রায়কে গ্রেপ্তার করেন, তখন দয়াপ্লাম তাছাকে যথেষ্ট সাহায্য করেন এইজন্ত নবাব সরকার হইতে তিনি “রায়-স্নায়ান” । উপাধি প্রাপ্ত হন । দয়ারাম বিষ্ণুভক্ত ছিলেন এবং স্বধর্থে তাঁহার অত্যন্ত নিষ্ঠ ছিল। দরিদ্রের প্রতি দয়া, তাহার চরিত্রের প্রধান ধর্ণ ছিল। তিনি রাজলাহীতে অনেকগুলি “টোল” স্থাপন করিয়াছিলেন । যশোহরের অন্তর্গত মহম্মদপুরের কৃষ্ণচন্দ্র বিগ্রহ, মুর্শিদাবাদের অন্তর্গত বিনাদিনের গোপাল দেব এবং দীঘাপতির রাজবাটীর কৃষ্ণজী, গোবিন্দজী ও গোপালজী নামক তিনটী বিগ্রহ তাহার অক্ষয় কীৰ্ত্তি। তিনি গরষ্ণু ও হাগুরিয়াতে ছুইটী দীঘি, স্বীয় জমিদারীতে কতকগুলি স্বৰূং পুষ্করিণী এবং রাজবাটীয় চতুর্দিকে একটা চৌকী বা গড়, খনন করাইয়াছিলেন । দয়ারাম রায়ের পুত্র জগন্নাথ রায় তাহার মৃত্যুর পর অল্পদিন মাত্র জীবিত ছিলেন। জগন্নাথ রায়ের এক পুত্র প্রাণমাখ রায় । ইনি মাতৃশ্ৰাদ্ধে বহু অর্থ ব্যয় করিয়াছিলেন । , প্ৰাণনাথ রায়ের মৃত্যুর পর তাহার পোষ্যপুত্র প্রসন্ত্রনাথ রায়, সমস্ত সম্পত্তির উত্তরাধিকারী হন। উহার সমকালীন জমিদারগণের মধ্যে, দানশীলতা ও মহত্ত্বে তিনিই সৰ্ব্বশ্রেষ্ঠ ছিলেন। তিনি দীঘপতিয়া হইতে বোয়ালিয়া পৰ্য্যন্ত একটা রাস্ত নিৰ্ম্মাণের জন্য গবর্ণমেন্টের হন্তে ৩৫•••< টাকা প্রদান করেনু । अछांछ यहूद्र यांन ব্যতীত, তিনি দীঘাপতিয়ায় একটা স্কুল এবং নাটাের ও বোয়ালিয়ার একটা চিকিৎসালয় প্রতিষ্ঠা করেন এবং ইহাদিগের পরিচালনের জন্য এক লক্ষ টাকা গবর্ণমেণ্টের হস্তে দান করেন । রাজা প্রসন্ত্রনাথ রায় ১৮৫৪ অশ্বের ২০শে এপ্রিল তারিখে, গবর্নমেন্টের निकृझे श्रऊ রাজা-বাহাদুর উপাধি প্রাপ্ত হন। ১৮৫৭ অঙ্কের ১৪ই সেপ্টেম্বর তিনি রাজসাহী জিলার সহকারী-মাজিষ্ট্রেট निबूरू इन । डिनि দীঘাপতিয়ার রাজবাটীর আমূল সংস্কার করিয়া, প্রাসাদটাকে স্বাশু ও পরিবন্ধিত করিয়া তুলেন। তাহার আমলে রাজবাটীর একপাৰে ੱਸੇ प्रकद्र मॉफ़शद्र ७ अछ भांटक अकाँी निश्मणिांन बिबिंठ इब्र । রাজৰাটৰ স্ববৃহৎ তোরণায়ও তাছার সময়ে নিতি। হার জঙ্গলে হোলী ও