পাতা:কলিকাতা সেকালের ও একালের.djvu/৪৭৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ষোড়শ অধ্যায় । 88 y' ও ব্যবসা করিয়া মুখে-স্বচ্ছন্দে জীবন-যাপন করিতে লাগিল। ইংরাজদের প্রধান গুণ এই, তাহারা পাওনাদারদের কখনও খণকি দিতেন ন—তাহীদের সহিত সৰ্ব্বতোভাবে সদ্ব্যবহার করিতেন। মবাৰ যদি কোন বাঙ্গালীর উপর অত্যাচার করিতেন, ইংরাজের প্রাণপণে তাহাকে রক্ষণ করিবার চেষ্টা করিতেন । এই সময়ে ইষ্ট-ইণ্ডিয়া কোম্পানীর বাণিজ্য ব্যবসায়েরও যথেষ্ট উন্নতি হইয়াছিল। ইংরাজ-কোম্পানী—কলিকতা, মুতালুটা, গোবিন্দপুর প্রভৃতি তিনখানি গ্রামের জমীদারী-স্বত্ত্ব প্রাপ্ত হইয়া, তাহ প্রজা-বিলি করিলেন। এই প্রজা-বিলির হার প্রতি বিঘা তিন টাকা। পরে আমরা কোম্পানীর জমীদারী সম্বন্ধে বিশেষভাবে আলোচনা করিব। তাঙ্গ হইতেই পাঠক নবাবী আমলে কুলিকাতার অবস্থা অনেকটা জানিতে পরিবেন । ওয়েল্ডন যে সময়ে কলিকাতায় আসেন—সেই সময়ে কলিকাতার জনসংখ্যা যথেষ্ট বৃদ্ধি পাইয়াছিল। তাহার কলিকাতার পৌছিবার সময়ে এত জনত্ম হয়, যে র্তাহীকে সে জনতা ঠেলিয়া অনেক কষ্টে সহরের মধ্যে প্রবেশ করিতে হইয়াছিল। ইহা হইতে প্রমাণ হয়, কলিকাতা ধীরে ধীরে অধিবাসীপূর্ণ হইয় উঠতেছিল। • কোম্পানী, সাহজাদা আজিমওখানের সনন্দের বলে, যখন ১৬৯৮ খ্ৰী: অন্ধে কলিকাতা স্বতালুটা ও গোবিন্দপুর গ্রামত্রয়ের জমিদারী লাভ করেন, সেই সময়ে সাধারণের চক্ষে, তাহদের অবস্থা অন্তরূপ দাড়াইল । ইংরাজের প্রকৃতপক্ষে এই তিনখানি গ্রামের জমিদার হইলেন। এই জমিদারীর বলে—ৰ্তাহারা তাহাদের অধীনস্থ গ্রামত্রয়ের খাজনা আদায়, প্রজাবিলি, কুত-আদায়, জমীর কর-নিৰ্দ্ধারণ প্রভৃতি কাৰ্য্যে সক্ষম হইলেন । এই গ্রামত্ৰয়ের জর্মীগুলি, র্তাহারা জমীদারের ন্যায় পাট-কবুলতি দ্বারা বিলি করিতে লাগিলেন। এই সময়ে কলিকাতায় একজন কলেক্টর নিযুক্ত হন। কলেক্টার তাহার অধীনস্থ স্থানসমূহে প্রজাদের জমী-বিলি করিতেন, তাহার খাজনা আদায় করিতেন, তৎপরে শতকরা দশ টাকা হিসাবে, কমিশন কাটিয়া লইয়া, বাকী টাকা বাদসাহী, খাজনার জন্য কোম্পানীর তহবিলে প্রেরণ করিতেন। ব্লাজ-সরকারে কোম্পানীকে প্রতি বৎসা বারশত টাকা খাজনা দিতে হইত। 象 ५झे भांभङ्ग८ब्रग्न बांडारुब्रि१ थांजन, छभैौ-दिणि ७ উন্নতি সাধন, সৰ্ব্ববিধ ভারই তাহদের হন্তে हिण । এই সময়ে একজন অতিরিক্ত কৰ্মচারী নিযুক্ত করিয়া, তাহার উপর 戟够