পাতা:কলিকাতা সেকালের ও একালের.djvu/৫৫৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অষ্টাদশ অধ্যায়। ৫২৭ নদীকে ডাৰ্কীয়া সিব বলিছে বচন । দক্ষিন সহরে তুমি জাহ ততক্ষণ ॥ সাহরাজা নামে এক আছে পৃথিবিতে । অধিষ্ঠান হও জাইয়া তাহার দেহেতে ॥ বিপরিত পাপ হইল পৃথীবি উপরে। ছত পাঠাইঞা জেন পাপি লোক মারে। এতেক শুনিএঃ নন্দী গেল সিগ্রগতি । উপনিত হইল গিয়া সাহরাজা প্রতি ॥ সাক্ষরাজ বোলে তবে রঘুরাজার তরে। অনেকদিন হইল বাঙ্গলার চেীথ না দেএ মোরে ॥ দুত পাঠাইয়া দেয় বাদসার স্থানে । বাঙ্গলার চৌথাই না দেএ কীসের কারণে ॥ একখানি পত্র লিখ বাদসা প্রতি । ফুত জেন তাহা লইয়া জাএ সিগ্রগতি ॥ রঘুরাজা পত্র লিখে অখির পাঁচ সাতে। পত্র লইঞা দুত তবে বাধিলেন মাথে ॥ রজনী প্রভাতে দুত জাএ সিগ্রগতি । পত্র আসি দিলেন জেখানে দিল্লিপতি ॥ উজিরকে য়াজ্ঞ তবে দিলা দিল্লিশ্বরে। সিগ্রগতি পত্র পড়ি শুনাও আমারে ॥ উজির পড়েন পত্র বাদসা স্বনেন"। সাহুরাজা লিখে বাঙ্গলার চেীথের কারণ ॥ বাদস! তবে আজ্ঞা দিলা উঞ্জিরেরে । পত্র লিখহ তুমি সাহু রাজারে । চাকর হইয়া মারিলে সুবারে। জবর হইল লালবন্দি না দেয় মোরে। লোক-লস্কর তবে নাই আমার স্থানে ৮ হেন কোনজন নাই তারে গিয়া আনে ॥ বাঙ্গালা মুলুক সেই ভুঞ্জে পরম মুখে। দুই বৎসর হইল লালবন্দি না দেএ মোকে ॥