পাতা:কলিকাতা সেকালের ও একালের.djvu/৫৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

(দ্বতীয় অধ্যায় । । * రి" চিত্রেখরা ও কালীঘাটের কালী ব্যতীত, আর কোন বিখ্যাত কালীমন্দিরই তখন এদেশে ছিল না। কিন্তু কালীঘাট পীঠস্থান ছিল বলিয়া, পুরাতন গ্রন্থাদিতে ইহারই নাম উল্লিখিত হইয়াছে। * পূৰ্ব্বোক্ত দিগ্বিজয়-প্রকাশ” গ্রন্থ, যশোরেশ্বর মহারাজ প্রতাপাদিত্যের সময়ে লিখিত। দিগ্বিজয়-প্রকাশে গোবিন্দপুরের নামকরণ সম্বন্ধে, কয়েকটা ঘটনা লিপিবদ্ধ হইয়াছে। আমরা তাহা এস্থলে উদ্ধৃত করিলাম— “হে নৃপশ্রেষ্ঠ ! এক্ষণে চরভূমির কথা বলিতেছি শ্রবণ কর। গঙ্গার পূৰ্ব্বপারে কালীদেবীর সন্নিকটে চারি সহস্ৰ কল্যন্ধে গোবিন্দ দত্ত নামক একজন রাজা, গঙ্গাসাগর তীর্থযাত্রা উদ্দেশে আগমন করেন। যখন তিনি তীর্থ-কার্য সমাপন করিয়া ফিরিয়া আসেন, সেই সময়ে কালী দেবী নৌকামধ্যে র্তাহাকে এইরূপ স্বপ্নদান করেন—“তুমি আমার জাজ্ঞায় অকৰ্ষণ-পুরীতে (অর্থাৎ যেখানে ভূমি কৰ্ষিত হয় নাই) তৃণগুল্মাদি পরিষ্কার করিয়া একটী মহাগ্রাম স্থাপন কর। আমার আজ্ঞা প্রতিপালন না করিলে তোমার অমঙ্গল হইবে।” দেবীর আদেশ অবগত হইয়া, রাজা, পারীন্দ্রগ্রাম ( ) হইতে নানাবিধ ধনরত্ন আনয়ন করিয়া, সুরধনীতটে বসবাস করিলেন । গোবিন্দ-দত্ত স্বপ্নকালে দেবীর পৃষ্ঠদেশে একখানি স্কন্ধস্বয় যুক্ত লাঙ্গল দেখিয়াছিলেন। ঐ লাঙ্গল সহায়তায় দেবীর আদেশে “তথাকার ভূমি খনন করিয়া, প্রভূত অর্থ পাইয়াছিলেন * এবং ঐ অর্থ হইতে চতুঃষষ্টি বলি এবং হোম-যজ্ঞাদি দ্বারা দেবীর পূজা করেন। ধনধান্ত ও বংশবলের বৃদ্ধি প্রযুক্ত, তিনি ঐ স্থানের বর্দিষ্ট লোক হইয়াছিলেন। এইরূপ অচিস্তিত ঐশ্বৰ্য্যলাভে তিনি পুরীর শ্ৰীবৃদ্ধি ও বাসের জন্য বাস্তুযাগ করাইয়াছিলেন।” কবিরামের উল্লিখিত বর্ণনা হইতে প্রমাণ হইতেছে—বনজঙ্গলময় স্থান পরিষ্কত হইয়া, গোবিন্দপুরাখ্য নূতন গ্রামের প্রতিষ্ঠা হয়। গেৰিন দত্ত নামক একজন রাজা—কালীঘাটেরও একটু উন্নতি করেন। এইজন্য অনেকের অনুমান এই, গোবিন্দ দত্ত হইতেই গোবিন্দপুর

  • ইদানীং স্পশাল চরভূমে কথা শুধু

কালীদৈৰ্যাঃ সন্নিধোঁচ গঙ্গায়াং প্রাচাকে তটে। { ১৯৫২ } গোবিঙ্গদত্তো প্লাজী চ কলিৰেঙ্গাজমহত্মগে 剑 সিন্ধুসঙ্গমতীর্থযাত্রাক্ষরণার্থং সমাগতঃ। ( ১৯৫৬) গোবিশ্বাস্তু ভুপালং, তীর্থাৎ প্রত্যগতং গুণ্ডল , को****ी चर्धव्हरण cनोकांब्राउजूषाछब ।। { २०es )