চতুৰ্ব্বিংশ অধ্যায়। , *冷 बाशिानब्र भूहकौ श्म । या गचौत्र झभाशाज रहेब, भउिणाण छैश* एषां★i*िऊ अर्ष मानक भूभाॉइर्कॉरन याग्न कब्रिब्रां त्रिब्रांशिणमt नाशांब्र१ शृश्प्इब्र भाषा ऐश्ब्रांबी-निभं दिखांटब्रव्र छना इंमि “नेशून्-इण" থাপন করেন। প্রথমে এই বিদ্যালয়ের এক টাকা বেতন ছিল। কিন্তু পরিশেষে মতিলাল বিদ্যালয়টকে “ফ্রি” করিয়া দেন। এখন এীি কলেজে পরিণত হইয়াছে ও অনেক গরীবের ছেলে এই ধনকুবের মতিলালের কালেজে, বিনা বেতনে লেখা-পড়া শিথিয়া দুই পয়সা উপায় করিয়া খাইতেছে। এই কালেজের পরিচালনার জন্য, মতিলাল জমেক টাকা মূলধন দিয়া গিয়াছেন। রাজা রাজেন্দ্র মল্লিকের মত—মতিলালও এক অতিথিশালা প্রতিষ্ঠা করেন। এ অতিথিশালা ই, বি, রেলওয়ের বেলবরিয়া নামক স্থানে । আগে প্রতিদিন তিম চারিশত অতিথি-সেবা হইত। কলিকাতায় মেডিকেল-কলেজ স্থাপন জন্য, মতিলাল বিস্তীর্ণ ভূমিখণ্ড দান করেন । মতিলাল এক কথায় শরণাগত-পালক, বিপয়ের রক্ষক। পরোপকারের জন্যই বিধাতা তাহাকে স্বষ্টি করিয়াছিলেন । আরও অনেক সৎকার্য্যে, মতিলালের দান আছে । সব বিস্তারিতভাবে উল্লেখ করিবার স্থান আমাদের নাই । ১৮৫৪ খৃষ্টাব্দে ৬৩ বৎসর বয়সে মতিলাল শীল মহাশয় গঙ্গাতীরে দেহত্যাগ করেন। গঙ্গাতীরে সাধারণের স্বামের জন্য, ইনি একটা ঘাট নিৰ্ম্মাণ করিয়া দিয়াছিলেন, তাহা “মতিশীলের ঘাট” বলিয়া পরিচিত । প্যারীচরণ সরকারের ষ্ট্রীট। যাহার ফাষ্টবুক, সেকেণ্ডবুক, থার্ডবুক পড়িয়া বাঙ্গালী প্রথম ইংরাজী শিখে—সেই মহাত্মা প্যারীচরণ সরকার হইতেই, এই পথটর নামকরণ হইয়াছে। ১৮২৩ খ্রীঃ ইষ্টার জন্ম হয় । হেয়ার সাহেবের স্কুলে ইনি প্রথমে ইংরাজী শিক্ষা করেন। তিন বৎসর হেয়ার-স্কুলে পড়িয়া ইনি জুনিয়ার স্কলারশিপ, প্রাপ্ত হইয়া, হিন্দু-কলেজে প্রবেশ করেন। পরে লিনিয়র পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হইয়া ৪• বৃত্তি পান। স্কুল ছাড়িয়া, ইনি মাষ্টায়ী আরম্ভ করেন এবং শিক্ষাদাম ও শিক্ষা-সম্বন্ধীয় পুস্তকাদি প্রণয়নেই, প্যারীচরণ জীবন শেষ করিয়া গিয়াছেন। হুগলী ব্রাঞ্চ ও বারাসত বিদ্যালয়ে *४शै. कब्रांब्र भब्र, ऐनि cश्ब्रांब्र-इरणब्र cर७-याँडेब्र श्न । उश्वन প্রেসিডেন্সি কলেজে, ৰাঙ্গালীকে ইংরাজী ভাষায় অধ্যাপক ক্ষয় হইত
