পাতা:কলিকাতা সেকালের ও একালের.djvu/৮৮৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চতুৰ্ব্বিংশ অধ্যায়। Ե6 ծ উপন্যাস ও ধৰ্ম্মতত্ত্ব সম্বন্ধীয় গ্রন্থাবলীর প্রাণপ্রতিষ্ঠা হয় । এই বাট হইতেই "াজসিংহের” নূতন সংস্করণ “সীতারাম” ও “প্রচার” পত্রিক প্রকাশিত দুইয়াছিল। বঙ্কিমচক্সের আবাস-ভবনের জন্তই, এই গলিটী বর্তমানে বিশেষ, বিখ্যাত । - বজবজ-রোড । ডায়মণ্ড-হারবার রোড হইতে আরম্ভ হইয়া, এই পথটা বরাবর বজবজ পৰ্য্যন্ত চলিয়া গিয়াছে। এই পথটা বহুদিনের। ক্লাইভ কর্তৃক কলিকাতা উদ্ধারের আয়োজন সংবাদ"পাইয়া, রাজা মাণিকচাদ এই বঙ্গবঙ্গের রাস্ত দিয়া সসৈন্যে পলায়ন করেন বলিয়া, একটা জনপ্রবাদ আছে। নবাব কলিকাতা আক্রমণ করিয়া দুর্গাধিকার করিলে, ভুেক ও তাহার সঙ্গীরা প্রথমতঃ বজবঞ্জে পলায়ন করেন ও তৎপরে ফাতায় আশ্রয় লন। এক সময়ে এই পথ দিয়া কোম্পানীর সৈন্যগণ, বজবজ দুর্গে যাতায়াত করিত । লর্ড কর্ণওয়ালিসের আমল পর্য্যস্ত, বজবজ দুর্গের প্রাধান্য বজায় ছিল। তৎপরে বজবজ-দুর্গের সমস্ত কামান ও সাজসরঞ্জাম, নবনিৰ্ম্মিত কলিকাতা ফোর্ট-উইলিয়মে আনা হয়। ডায়মণ্ড-হারবার রোড । খিদিরপুর হইতে আরম্ভ হইয়া এই পথটা আলিপুর, মমিনপুর, টুর্গাপুর, বেহালা, বড়িশা, ঠাকুরপুকুরের মধ্য দিয়া, আমতলা ও রাজারহাট হইয়া, সরাসরি ডায়মগু-হারবারে গিয়াছে । জনপ্রবাদ এই, মহারাজ নবকৃষ্ণ এই পথটা নিৰ্ম্মাণ করিয়া দেন। এই পথ দিয়া কোম্পানীর সেনার। কুচকাওয়াজ করিতে, পুরাকালে ডায়মগু-হারবার দুর্গে যাইত। যখন ডায়মণ্ড-হারবার পর্য্যস্ত রেল হয় নাই, তখন এই পখই ডায়মওহারবার যাইবার প্রধান উপায় ছিল। আলিপুরের সন্নিধ্যে, ডায়মণ্ডহারবার ও আলিপুর-রোডের সন্ধিস্থলে “বিজয়-মঞ্জিল”। এই বিজয়মঞ্জিলে, বৰ্ত্তমান বর্ধমানাধিপতি, মহারাজ স্যর বিজয়চন্দ্র মহাতপ বাহাম্বর दशि रुद्विग्नi १iनि । भक्षंव्रांग्खब्र एषष्ठ श्रेझेिbनि नेिष्वप्न्नांखश्न । उिक्तःि একজন একনিষ্ঠ সাহিত্যসেবী, ও দেশের সকল হিতকর কার্য্য ও সভা, সমিতিতে যোগদান করেন। সার্কিউলার রোডটা, কলিকাতার পূর্বপ্রান্ত বেষ্টন করিয়া, শ্যামবাজার