কলিকাতা সেকালের ও একপলের । ہوا مچا দ্বারকানাথের মৃত্যু সংবাদ পাইয়াই, চিফজউস তাহার সহযোগীগণয় তখনই আহবান করিয়া একটা সম্ভ করেন, এবং তাহার সম্মানার্থে তখনই হাইকোর্ট বন্ধ করিয়া দেন। স্বয়ং বড়লাট বাহাদুরও সরকারী-গেজে৯ে এক শোক-ফুচক মন্তব্য প্রকাশ করিয়া, সমবেদন জ্ঞাপন করিয়াছিলেন। দ্বারকানাথের আয়ও যেমন ছিল, ব্যয়ও সেইরূপ হইত। উহার বাটতে অনেক অনাথ বালক সযত্নে প্রতিপালিত হইত। তিনি তাহায়ের অবস্ত্র ও স্কুলের বেতন পৰ্য্যন্ত দিতেন। তাহার জন্মভূমি আগুনলি গ্রামে, তিনি একটা ইংরাজী-স্কুল ও দাতব্য চিকিৎসালয় স্থাপন করেন। প্রতিবৎসরই তিনি নিজগ্রামে গিয়া মহা সমারোহে দুর্গোৎসব সমাধা করিতেন ও এতদুপলক্ষে অনেক কাঙ্গালী-ভোজন করাইতেন। বাঙ্গাল৷ দেশের গৌরবের যাহা কিছু একবার যায়, তাহার সমযোগ্য, ভবিষ্যতে আর পাওয়া যায় না । দ্বারকানাথের মত প্রতিভাবান উকীল ও জজ একালে বড় কম দেখা যায় । ভবানীপুর পদ্মপুকুর রোড। ভবানীপুর জগুবাবুর বাজারের মোড় হইতে, পদ্মপুকুর রোড আরম্ভ হইয়াছে। এই পদ্মপুকুর রোডের উপর, স্যর রমেশ্চন্দ্র মিত্রের ত্রিতল প্রাসাদ তুল্য আবাসবটি বর্তমান। স্যর রমেশ্চন্দ্রের, আদিনিবাস রাজার-হাট বিষ্ণুপুর। এই বিষ্ণুপুর ২৪ পরগণার দক্ষিণ-বিষ্ণুপুর নহে। দমদমার নিকট অবস্থিত। রমেশ্চন্দ্র মিত্র মহাশয়ের প্রপিতামহ কালীপ্রসাদ মিত্র, সেকালের নদীয়ার কালেক্টরের অধীনে কাৰ্য্য করিয়া প্রচুর বিত্ত-সঞ্চয় করেন। তাহার পুত্রের নাম রামধন মিত্র। রামধন মুসেফের কার্যে নিযুক্ত ছিলেন। রামধনের পুত্রের নাম রামচন্দ্র মিত্র। রামচন্দ্র চব্বিশ পরগণার সদর-দেওয়ানী-আদালতে সেরেস্তাদারের পদে নিযুক্ত ছিলেন। - রামচন্তু মিত্ৰ মহাশয়ের প্রসন্ত্রচক্র, উমেশচন্দ্র, কেশবচন্দ্র, কাণীচক্ৰ, প্রবোধচন্দ্র ও রমেশ্চন্দ্র নামে ছয় পুত্র জন্মে। গ্রসন্ধচন্ত্রের কিশোরে মৃত্যু হয়। উমেশ্চন্দ্ৰ বৰ্দ্ধমান চকদিঘির জমাদার বাবুদের এষ্ট্রেটের ম্যানেজার ছিলেন। কেশব বাৰুর নাম, কলিকাতা সমাজের অতীত যুগের সঙ্গীতাই ब्रख्श्रट६द्र बिकछे च°ब्रिल्लिख्’ नएश् ॥ कांब्र१ डिबि ७क्छन ७छनरी" পাখোয়াঙ্গী ছিলেন। কাণীচক্স, ছোট-আদালত্তে ওকালতি করিতেন ° ॐएकांथक्लक्क शहे८कां¢हैंट्स५कखन बांग्रजांशी ५ै*ि(॥
