পাতা:কল্পদ্রুম তৃতীয় খণ্ড.djvu/৬৯১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ইন্দ্ৰধনু ৬৮৩ প্রদীপ রাখিয়া দৰ্পণ দ্বারা আলোকের গ্রতিবিম্ব যেখানে যেখানে যুৱাইয়। ফিরাইয়া নাচাইতে পার। আলোক প্রতিফলিত হওয়ায় সেই প্রতিবিম্ব । উৎপন্ন হয় । আবার প্রদীপট রাখিয়া সারণীতে দেখ, আলোকের গতি বক্র গামিনী হওয়ায় কত প্রকার বর্ণ উৎপন্ন হইয়াছে। একখানি পলকাটা বেলগু য়ারি কাচ চক্ষুর নিকট ধরিয়া স্থৰ্য্যপানে চাহিলে কত প্রকার বর্ণ দেখা যায় । আলোক বক্রগামী হওয়াতে সেই সমস্ত বিবিধ বিচিত্র বর্ণ উৎপন্ন হয় । শ্বেতবর্ণ আলোক হইতে নানা প্রকার বর্ণ উৎপন্ন হইতে পারে । মহাত্মা নিউটন এটর আবিষ্কার করিয়াড়িলেন । আলোক ভাঙ্গিয়া বক্রগামী হইবার সময় রক্তবর্ণ হইতে নীলবর্ণ, নীলবর্ণ ইষ্টতে বেগুঙ্গোবর্ণ এইরূপ অবস্থাস্তরিত হয়। এই বিচিত্র আভার তরঙ্গ এক প্রকার নহে। উহাদের দৈর্ঘ্যের লুনা BB DYSBBB BBB BBB BBB BBS BBB BBB BSBB BBB BBBBB BBS BBB BB BBB BB BBBBBB BBS BB S 000 DDDS 0000 D BB BBBSBD DDS DB BSBS gB SBBB SttS v০০ ০০০,০০ ০০ ০০ পার পিদ্যোতিত হয় । আলোকের যে কেমন দ্রুতুগতি এবং BB BB BB BBBB BBBSBBB BDBB BDS BBBBS BBS BBBB অনুমান করা যাইতে পারে। প্রিয়দর্শন ! ভরসা করি, এইবার তুমি আলোকের প্রতিফলন ও বক্রগমন উত্তমরূপ পঝিতে পারিয়াছ । এখন ইন্দ্ৰধনুর বৃত্তাস্ত অক্লেশে তোমার হৃদয়ঙ্গম হইবে । বৃষ্টির জলবিন্দুতে স্বৰ্য্য-রশ্মি প্রতিফলিত ও বক্ররূপে বিভাসিত হইলে ইন্দ্র ধনু দৃষ্ট হয়। ১৬৭৫ খ্ৰীষ্টাব্দে মহাত্মা সার আইজাক নিউটন্‌ ইন্দ্ৰধনুর বিচিত্র বর্ণগুলি প্রথম স্পষ্টরূপে ব্যাখ্যা করিয়াছিলেন । সেই মহাপণ্ডিতের নিকট জনসমাজ অনেক নূতন আবিষক্রিয়ার নিমিত্ত ঋণী আছে। তিনিই সৰ্ব্বাঞ্জে নির্ণয় করেন যে, বিবিধ , বর্ণের বক্রগতিও বিবিধ এবং শ্বেত বর্ণট একটা পৃথক বর্ণ নয় কিম্ব সকল বর্ণের অভাবও নয়, সৰ্ব্বপ্রকার বর্ণ পরিমাণ বিশেষে একত্র মিশ্রিত করিলে শ্বেতবর্ণ উৎপন্ন হয়। - ইন্দ্রধস্থ স্বৰ্য্যের বিপরীত দিকে উদিত হয়। কখন কখন এক কালে ইটা-ইন্দ্ৰধন্থও দৃষ্টগোচর হইয়া থাকে। তন্মধ্যে প্রথম ধন্থটা জলবিদূতে, স্বৰ্য্য-রশ্মির একটা প্রতি ফলন ও হুট বক্রগমন হেতু উৎপন্ন হয়। দ্বিতীয়ট रर्षी७थउ श्वांद्र थडिदिशिठ ७द९ फ़ुश्दीव्र दजक्रप्*-दिडानिठ इहैद्र शृथक अन्ति यरुप्रै संश्झष्भ ब्रि१ठ श्रेय। भरख्न । ७३ मित्रमाष्ट्रगोप्छ ७कप्ने जलदिन्