পাতা:কল্পদ্রুম - দ্বারকানাথ বিদ্যাভূষণ.pdf/৫১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

স্কুল কাহার জন্য ফুটে ? 6 6. করে বটে, কিন্তু ইহার মনোরম গন্ধে আমরা যত দূর প্রীত ও পরিতৃপ্ত হই, তেমন ইহার গঠনের বা বর্ণের সৌন্দর্য্য দেখিয়া হই না । গঠন ও বর্ণের কমনীয়তায় আমাদের কেবল বহিশচক্ষু প্রমোদিত হয়, কিন্তু গন্ধ আমাদের হৃদবের গভীর কন্দরে মুখ জন্মাইয়া দিয়া, আমাদিগকে কি এক অপূৰ্ব্ব প্রমদে প্ৰমত্ত করে। গঠন ও বর্ণ আমাদের ক্ষণিক মুখ উৎপাদন করে, পরেই বিশ্বত হই, কিন্তু মনোরম গন্ধ হইতে আমাদের মনে যে আমোদের স্রোত বহিতে থাকে, তাহা মৃদ্ধ মন হইলেও একেবারে থামিবার নয়,—গন্ধ ভুলিবার নয় ; অনেক বৎসর অতিবাহিত হইলেও, মনে হইলেই পূৰ্ব্বকার মুখজনক স্মৃতির পুনরুদয় হয় । গন্ধ এমনি মুখপ্রদ ও প্রসন্নতাপূর্ণ, যে কেবল স্মরণে আমাদের মুখামুভব হয় এমন নয়, সেই সঙ্গে সমুদয় অতীত-সুখময় বিষয়ের ও পুনরুদর করিয়া দেয়। কোন নবীন যুবক বৎসরের প্রথমে বেল ফুলের গন্ধ আভ্রাণ করিয়া, অতীত কোন বৎসরে তিনি ষে তাহর প্রণয়িণীর কবরীতে এক ছড়া বেলফুলের মাল| জড়াইয়া দিয়াfছলেন, তাহা তাহার মনে চিত্রের মত যুগপৎ প্রতিবিম্বিত হয় ; শুদ্ধ ইহাই হয় এমন নয়, সেই সময়ে উভয়ে কোথায় ছিলেন, প্রণয়িণী মৃদ্ধ হাঁসিয়াছিলেন, কি বলিয়াছিলেন ? এ সকলই র্তাহার মনে পড়ে। কাহার বা বিবাহের পরে ফুলশয্যার ফুলময় স্নিগ্ধ ও প্রসন্ন রজনী, ও সেই সঙ্গে তদপেক্ষ স্নিগ্ধ ও প্রসন্নতরা নবোঢ়াকে একটী সুই ফুলের মালা দেখিয়াই মনে পড়ে। পূৰ্ব্বশ্বর্তির পুনরুদ্দীপন করণে প্রকৃতিতে এমন অপর কোন বস্থই নাই, যেমন ফুলের মনোরম গন্ধ ; ইহাতে, এবং প্রায়ই ইহা দ্বারা প্রসন্ন পুণ্য বিষয়ের স্বতির পুনর্জাগরণের জন্য, ইহা একটা স্বগীয় নিধি বলিয়া প্রতীতি হয় । © পরম বাৎসল্য পুর্ণ জগদীশ্বর, মানুষকে এই গন্ধের উপভোগক্ষম করিয়া এত অধিক আত্মাণ শক্তি দিয়াছেন, যে গোলাপের এক পরমাণু আতরের গন্ধেরও আমাদের অনুভব হয়। আমাদের আম্রাণ শিরাপুঞ্জ এক ধান মৃগনাভির rror অংশেরও গন্ধ ধরিতে পারে । কিন্তু মধুকর প্রজাপতি প্রভৃতি কীটাদির আস্ত্রাণ শক্তি আমাদের অপেক্ষাও অনেক গুণ অধিক ; গৃহে এক বিন্দু চিনি যেমন করিয়া লুকায়িত করিয়া রক্ষিত হউক সেখানে পিপীলিকা আসিয়া যুটে সকলেরই পরীক্ষিত আছে। ७थन भीमब्रा cग नकन विगाडौ शशकि जब शूबशबँ कब्रि, डाशब অনেক গুলিই কৃত্রিম। এখনকার বিজ্ঞানের প্রভাবে চামেলী, কেওড়া,