ংস্কৃত লিপিকাল সম্বন্ধে মোক্ষমূলারের गडू খণ্ডন । ৭৫ গু বার নিমিত্ত তাহাদগকে স্বস্তিকাদি চিহ্লে চিঠুিৰু করা হইত। এই সমস্ত প্রমাণ সত্বে কোন ব্যক্তি না স্বীকার করিবেন দে, প্রাচীন ತ! লিথিতে জানিতেন ? সৰ্ব্ব শাস্ত্রের স্থতিস্বরূপ এই बृ#शर्ड डाब्रड डूमिटड कन, বিদ্যার না অনুশীলন হইয়া গিয়াছে ? যে দিকে কটাক্ষপাঠ করিবে, যে নিগূঢ় দুর্গম শাস্ত্রের অনুশীলন করিবে, দেখিবে, ফলমূলাহারী অরণ্যবিধা- மு 1 ঋষিগণ তাহাতেই হস্তক্ষেপ করিয়াছিলেন। দুঃখের বিষয় ও দারুণ ক্ষোভের বিষয় এই যে, তাহাদের প্রমন কৃতি" কীৰ্ত্তি কলাপ সমস্তই ধ্বস্তপ্রায় হইয়। এখন কেবল বিকৃত অপরিচ্ছন্ন ভগ্ন অস্থি, পঞ্জর আমাদের হস্তগত হইতেছে। যে নীতিপরায়ণ সমধিক উন্নতচেত৷ তেজস্বী ঋষিগণ আধাত্মিক ও অধিভৌতিক চি খুর কত দূর গঢ়ি তায় আসক্ত ছিলেন, তাহাদের তত্ত্বনির্ণয়ের কৌশল অনুধান করিয়ে মন স্তম্ভিত হয়, বুদ্ধিৰ ফুৰ্বি হয় না, বাক্যের জড়ত জন্মে, তাহারা লিখিতে জানিতেন না ? যাদুরে এ কথায় বিশ্বাস হয়,তিনি বিশ্বাস করুন । আমাদের কথা, যদি আশ্রমে আশ্রমে এক এক জন শ্রুতিধর পাই তাম বিশ্বাস করিতাম। তাঙ্গ হইলে বৈদিক ঋষিগণ,লিপিকৌশল জ্ঞাত ছিলেন না, এ কথা কথঞ্চিত মনে লাগিত । কিন্তু এমন নিৰ্ম্মল মুকুরসদৃশ মেধাশক্তি কত জন ব্যক্তির দেখা যায় ? শিশুকাল হইতে বিদ্যা শিক্ষা করিলেও সাগরসদৃশ অগাপ বেদরাশিকে কয় জন স্মরণ করিয়া রাখিতে পারে ? আবার কেবল বেদ”নয়,বিদেশীয় পণ্ডিতগণ কি জানিয়াছেন পুরাতন বৈদিক ঋষিগণের কেবল હાર્દમ, বেদই অবলম্বন ছিল ? যাহার এমন বিশ্বাস আছে, দম্ভ করিয়া বলিতে পারি যুণাক্ষরে ও র্তাহার ভাষা জ্ঞান নাই । কেবল সংস্কৃতে নয়, কোন ভাম|তেই তাহার লেশমাত্র অধিকার নাই । তিনি কোন জটিল বিষয়ের সমীচীন রূপে বিচার করিতে অসমর্থ। তাই বলিতেছি, ঋসিংদর আরও অনেক শাস্ত্র ছিল। কেবল বেদ নয়, অন্যান্য শাস্ত্র ও র্ত হাদিগকে অভ্যাস করিতে হইত। ঋগ্বেদের ভাষা স্তন্মানুস্বহ্মরূপে বিচার করুন, শব্দগুলিকে বিশ্লিষ্ট করুন, ছন্দের উপন্যাস দেখুন, কি বোধ হয় ? 'ঋগ্লুেদখানিই কি আৰ্য্যদের প্রথম কৃতি ? উহার পূৰ্ব্বে কি তাহারা ছন্দোবন্ধে অন্য সন্দর্ভ রচনা করেন নাই ? বেদের সময় কি আর্যাদিগের র্যাকরণ ছিল না ? আমরা সে কথা বলিতে পারি না। ঋগ্বেদের একটা ছন্দ আবৃত্তি কর, স্বতই তোমার মুখ হইতে নির্গত হইবে,--ঋষিদিগের বৈদিক ব্যাকরণ ছিল, শব্দকোষ ছিল, ছন্দোগ্রন্থ ( so ) 了
