(b. कांचांवल झद्धिनांश ফিকির চাদ ফকিরের দল সঙ্গে লইয়া আসিয়াছিলেন। রিপণের জন্য তাহারা পূর্বেই একটি সুন্দর হৃদয়গ্ৰাহী গান প্ৰস্তুত করিয়া রক্তাক্ষরে ছাপাইয়া আনিয়াছিলেন!! শুনিলাম। লর্ড রিপণকে দিবার জন্য র্তাহারা সেই গান অতি সুন্দর কাগজে ছাপাইয়া আনিয়াছিলেন ; কিন্তু পূর্বে কোন বিশেষ বন্দোবন্ত না থাকায় এবং গাড়ী অতি অল্পীক্ষণ ষ্টেশনে থাকায়, তাহারা সফলমনোরথ হইতে পারেন নাই। “বেলা ১১টা ১৯ মিনিটের সময় লর্ড সাহেবের গাড়ী পোড়াদহ ষ্টেশনে লাগিল। ইহার পূর্ব হইতেই কাঙ্গাল ফিকিরর্চাদের দল ষ্টেশন-প্রাঙ্গণে গান আরম্ভ করিয়াছিলেন। গাড়ী ষ্টেশনে আসিলে, সকলে “জয় রিপণের জয়” রবে গগন ভেদ করিতে লাগিলেন। ফিকিরর্চাদের দল একবার রিপণের জয়ধ্বনি করে, আবার ক্ষীণ কণ্ঠ উৰ্দ্ধে তুলিয়া গান ধরে। সে সময়ে যে কি সুন্দর দৃশ্য হইয়াছিল, তাহা লেখনী লিখিতে অক্ষম; যদি ফটােগ্ৰাফ করিতে পারিতাম, তাহা হইলে সেই ছবি তুলিতে পারিতাম। সকলের মুখে এক ধ্বনি। বাষ্পীয় রথ অধিকক্ষণ এ আনন্দ উপভোগ করিতে দিল না। সমাগত লোকে রিপণের গাড়ীতে পুষ্পবৃষ্টি করিতে লাগিল, এবং গাড়ীর মধ্য হইতে লেডি রিপণ আনন্দবদনে দুই হস্তে অভিবাদন করিতে লাগিলেন। গাড়ী ছাড়িয়া গেল। রিপণ-নামাঙ্কিত নিশান হস্তে গান গাইতে গাইতে গ্রাম প্ৰদক্ষিণ করিতে কাঙ্গালের গানের দল চলিয়া গেল । “এ দিকে পােড়াদহের শ্রদ্ধেয় জমিদার মহাশয়দিগের সাহায্যে এবং উদ্যোগে ষ্টেশনে চাউলের একটী স্তুপ করা হইয়াছিল, এবং কিছু টাকাও সংগ্ৰহ করা হইয়াছিল। সেই চাউল এবং টাকা অন্নাভাবগ্ৰস্ত দরিদ্র লোকের মধ্যে বিতরিত হইল। তঁহারা অনাথাদিগকে বিতরণ कब्रिबाबू अछ किडूनृऊन कां°फु७ आनित्रांशिष्णन । नऊाझे cश्राकृांप्श्ब्र
