পাতা:কাঙ্গালের ঠাকুর - জলধর সেন.pdf/৪৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কাঙ্গালের ঠাকুর \9ኳም তাহাদিগের অভ্যর্থনা করা কীৰ্ত্তব্য, ইহা জানিতে না পারিলে হয় তা অনেক ক্ৰটী হইতে পারে। 呜 তখন তিনি মনে করিলেন, এই লোকটীর নিকট হইতে কৌশলে সমস্ত কথা জেনে নিতে হ’বে । তিনি জিজ্ঞাসা করিলেন, “তোমার নাম কি ?” লোকটি বলিল, “আমার নাম শ্ৰী রজনীকান্ত দাস । আমি রায়-বাবুদের চাকরি। যখন যেখানে চিঠিপত্র নিয়ে যেতে হয়, কি সঙ্গে যেতে হয়, তাই আমি করি। কৰ্ত্তা, বড় বাবু, ছোট বাবু সকলেই আমাকে কৃপা করেন।” “তুমি কত বেতন পাও ?” “আস্তে সামান্য মাহিনী পাই, আর খেতে পাই । মফস্বলে চিঠিপত্র নিয়ে গেলে কিছু কিছু পাই ; তার পর বিপদআপদে কৰ্ত্তাই আছেন । এই ত কৰ্ত্ত কাশীবাস করতে DBD SSD DBBDB BBDkDDSDBDBBS DBB BDD DBDB যেতে হবে।” কৰ্ত্তার ত কাশী যাওয়ার সব ঠিক ; এই দু’চার দিনের মধ্যেই যাবেন ; বাধা-ছাঁদা সব হচ্ছে। সেখানে বাড়ী পর্যন্ত কেনা হয়েছে। তার মধ্যে কি না; আজ খুব ভোরে উঠে বড় বাবু আমায় ডেকে বললেন, “দেখ, রজনী, তোকে এখনই বৈকুণ্ঠপুর যেতে হবে,- এই সাতটার গাড়ীতে ।” তার পর পথ-ঘাটের কথা বলে দিলেন । কৰ্ত্ত বুড়ো মানুষ, কোথাও যান না ; এই যে কাজ-কৰ্ম্ম, বিষয় আশয়, এত বড় কলকাতার আড়ত,- সব বড় বাবু দেখেন