পাতা:কাঙ্গালের ঠাকুর - জলধর সেন.pdf/৭৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কত দূর । هوية লাগে না । কি করি, বসিয়া-বসিয়া আকাশ-পাতাল ভাবিতে লাগিলাম, আর বাহিরের ক্রুদ্ধ বাতাসের ‘হায় হায়” * @नि८ऊ ढव् ि| টং-টং করিয়া দেওয়াল-সংলগ্ন ঘড়িতে এগারটা বাজিল । अभिांद्र भcन श्ल, cक cशन छूम्राब्र cठेलिcडcछ । शब्रांद्र ७ ভিতর হইতে বন্ধ। ভাবিলাম, বাতাসের বেগে দুয়ার কাপিতেছে। ঘরের মধ্যে আমার চেয়ারের পাশ্বে টেবিলের উপর একটা আলো জ্বলিতেছিল । ' সহসা কেমন করিয়া বলিতে পারি না, দুয়ার খুলিয়া গেল ; এবং তাহার পর—তাহার পর যাহা দেখিলাম, তাহা কেমন করিয়া বলিব—কেমন করিয়া সে দৃশ্যের কথা লিখিব ? দেখিলাম— দেখিলাম, একটা জ্যোতিঃ যেন দ্বারের সম্মুখে উপস্থিত ;-একটা জ্যোতিঃমাত্র । আমি সেদিক হইতে চক্ষু ফিরাইতে পারিলাম না ; তাহার' পর-ওগো তোমরা শোন—তাহার পর সেই জ্যোতিঃর মধ্য হইতে একটি মূৰ্ত্তি যেন অবয়ব গ্ৰহণ করিতে লাগিল। রমণী-মূৰ্ত্তি—যুবতী-মুৰ্ত্তি । হরি হরি! এ যে মোহিনী!—জ্যোতিৰ্ম্ময়ী মূৰ্ত্তিতে মোহিনী-মােহিনী দূৰ্ত্তিতে নয়। মুখখানি বড়ই মলিন। আমার সংজ্ঞা লোপ ফাইবার উপক্রম হইল,-তখনও দৃষ্টি সেই মুক্তির দিকেই नेि दक ! সহসা সেই মুখে হাসি দেখা দিল । এ যে আমায় সেই