পাতা:কাঙ্গালের ধন - ভবতারা দাসী.pdf/১৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8- কাঙ্গালের ধন ৷ সে গভর্ণমেন্ট অফিসের কেরাণী) কেহ বলিল কি পাষণ্ড জামাতা ভীত হইয়া তাহার ভগিনীপতির মারফ একখানি গহনা পাঠাইয়া দিয়া বলিয়া পাঠাইল যে, এ খানি বন্দক দিয়া ডাক্তার দেখান । আমি কহিলাম যে, আমার মেয়ের অদৃষ্টে যদি স্বামীর হাতে মৃত্যু থাকে তাঁহাই ঘটিবে । আমি গহণা বন্দক দিব না। ডাক্তার খরচ কাহাকেও দিতে হইবে না । সকলে আমার মুখের দিকে চাহিয়া রহিল । সেই সময়ে মেয়ের গৰ্ত্তধারিণী, মেয়ের মামার, জেঠারা প্রভৃতি সকলে নালিশ করিবার জন্য ব্যস্ত । সেই সময়ে. পাড়ার একজন ভদ্রলোকে আমার সামনে জামাতাকে উদ্দেশ করিয়া অনেক গালাগালি দিতে লাগিল এবং নালিশ করাইবার জন্য জেদ করিতে লাগিল ; জামাতা তখন আমার পার্শ্বে দণ্ডায়মান, আমি শুব্ধ বলিলাম যে একহাতে তালি বাজে না, আমার মেয়ের নিশ্চয় দোষ আছে আর সে একগুঁয়ে । সেই সময়ে কাহারও কথায়, কৰ্ণপাত না করিয়া মনে মনে চিন্তা করিলাম, “যদি নালিশ করি ও জামাতার চাকরী যায় তাহাতে আমার কি লভ্য* এই চিন্তাটি কে যেন আমার মস্তিক্ষে জোর করিয়া इंकाहग्नां निन । भांभांब्र प्रे छिछारङ भनछै। श्रट्नक हिब्र