বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:কাঞ্চনমালা - হরপ্রসাদ শাস্ত্রী.pdf/৬৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

夺馅a瓦市可协 আপন আপন প্ৰাণকান্তের নিকটাভিসারিকা হতেছেন, তখন প্রহরাধিক গাঢ় প্ৰগাঢ় বাহ্যজ্ঞান পরিশূন্য মেধ্যমনঃ সংযোগবৎ, পুরাতকীমনঃ সংযোগবৎ, রুদ্ধবাহকরণকধ্যানের পর সাহস। কাঞ্চনমালার মনে প্ৰফুল্লতার সঞ্চার হইল । যেন ঘোর ঝটিকা বৃষ্টির পর আকাশ পরিষ্কার হইল। যেন দারুণ গ্রীষ্মক্লেদের °′ ধীরে ধীরে শৈত্য সৌগন্ধ মান্দ্যময় সমীরণ " বহিল। তখন দেবতা প্ৰসন্ন বুঝিয়া কাঞ্চনমালা মস্তক উত্তোলন করিলেন, দেখিলেন, পাশ্বেই কুণাল-গভীর ধ্যানে মগ্ন। কাঞ্চন একবার ভাবিতেছেন, ধ্যান ভঙ্গ করি কি না ? তুর্তাহার সংস্কার জন্মিয়াছে, অমঙ্গলের ভাবিফল উত্তম, অতএব তিনি নিৰ্ভয়ে উহার ধ্যানভঙ্গ করাইলেন, তখন অত্যন্ত উৎকণ্ঠ চিন্তা মনোবেগের পর পারস্পর সাক্ষাতে, পরস্পর গাঢ়ালিঙ্গনের পর, কাঞ্চন কহিলেন, “নাথ ! ...আমার প্রতি ত্রিরত্ন थन्ड् श्रेषाप्छन, आभार.ब्र উপস্থিত অমঙ্গল শুভফল (፩ b”