পাতা:কাদম্বরী (কিশোরপাঠ্য).djvu/৬১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কাদম্বরী বড় কম ছিল না । তিনি মহাশ্বেতার প্রস্তাবে সম্মত হইলেন । সেদিনই দুইজনে গন্ধৰ্ব্ব-নগরে যাত্রা করিলেন । নগরে পৌঁছিয়া, রাজভবন ছাড়িয়া গিয়া, তাহারা কাদম্বরীর ভবনেব দবজায আসিলেন । দেীবারিকের দুইজনকে অভিবাদন করিয়া পথ দেখাইয়া চলিল । রাজকুমার মহাশ্বেতাব সঙ্গে বিশাল রাজপুরীব অন্তঃপুরে প্রবেশ করিলেন । তাহার কাদম্বরীর ঘরে আসিলেন। দেখিলেন, গন্ধবৰ কুমারীর নানা বাদ্যযন্ত্র লইয়। চারিদিক বেড়িয়া বসিয়াছে, এক অপূৰ্ব্ব পর্য্যঙ্কে শুষ্টয়া রাজকুমারী কাদম্বর কেয়ূরকেব নিকট মহাশ্বেতা ও তাহার আশ্রমে নবাগত লোকটির বৃত্তান্ত শুনিতেছেন । এক পরিচারিক চামর লইয়। রাজকন্যাকে অনবরত বাতাস করিতেছে । কদম্বরীর অপরূপ রূপলাবণ দেখিয়া চন্দ্রাপড় মুগ্ধ হইলেন । কাদম্বরী বুঝিলেন, ইনিই মহাশ্বেতার আশ্রমে নবাগত অতিথি ! বহুকালের পব প্রিয়সর্থীকে পাইয়। কাদম্বরীর আননা যেন আর ধবে না । মহাশ্বেতা রাজকুমারের পরিচয় দিয়া বলিলেন : ইনি ভারতবর্ষের অধিপতি মহাবাজ ৩1রাপীড়ের পুত্র চন্দ্রাপীড, দিগ্বিজয়ের জন্য আমাদেব দেশে আসিয়াছেন । ইনি বন্ধুত্ব ও স্নেহের-জোরে আমার মন কাড়িয়া লইয়াছেন। & 8