এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।
মধুভিক্ষু সারে সারে
আগত কুঞ্জের দ্বারে ।
হ’ল তব যাত্রা সারা,
মোছ মোছ আশ্রধারা, লজ্জাভয় গেল ঝরি ঘুচিলরে অভিমান ।
(ঠাকুর্দার প্রবেশ )
ঠাকুর্দা । ভোর হ’ল, দিদি, ভোর হ’ল । সুদৰ্শন । তোমাদের আশীপপাদে পৌঁছেচি, ঠাকুর্দা,
পৌঁছেচি । ঠাকুৰ্দ্দা । কিন্তু আমাদের রাজার রকম দেখেছ ? রথ নেই,
বাদ্য নেই, সমারোহ নেই । সুদৰ্শন । বল কি, সমারোহ নেই ? ঐ যে আকাশ একেবারে রাঙা, ফুলগন্ধের অভ্যর্থনায় বাতাস একেবারে পরিপূর্ণ ! ঠাকুর্দা । তা হোক, আমাদের রাজা যত নিষ্ঠর হোক আমরা ত তেমন কঠিন হ’তে পারিনে—আমাদের যে ব্যথা লাগে ! এই দীনবেশে তুমি রাজভবনে যাচ্চ এ কি আমরা সহ্য করতে পারি ? একটু দাড়াও, আমি ছুটে গিয়ে তোমার রাণীর বেশটা নিয়ে আসি । সুদৰ্শন ! না, না, না ! সে রাণীর বেশ তিনি আমাকে চিরদিনের মত ছাড়িয়েছেন—সবার সামনে আমাকে
YᏬᎼ