পাতা:কাব্যের কথা - চিত্তরঞ্জন দাশ.pdf/১১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কবিতার কথা କତ না জানি কতেক মধু, GN ACN ENCS (5, दणन छांड्gिgड नांश् ि१igद्ध । জপিতে জপিতে নাম, অবশ করিল গো, কেমনে পাইব সই তারে । এও সেই মহামিলনমন্দিরের গীতিধ্বনি । যাহারা শুধু বাহিরের দিক্‌টা দেখেন, তাহারা হয়ত বলিবেন, “পূৰ্বরাগে আবার মিলন আসিল কোথা হইতে ?” আমি যে মহামিলনের কথা বলিতেছি তাহাই যে জীবনের স্বরূপ,-পূৰ্বরাগ, মিলন, সম্ভোগ, বিরহ ইত্যাদি সেই স্বরূপেরই ভিন্ন ভিন্ন রূপ। সুতরাং পুর্বরাগের গীতই হউক, কি মিলন অথবা বিরহের গীতই হউক, জীবনের সকল গীতই সেই মহামিলনমন্দিরে নিরন্তর ধৰনিত হইতেছে। যিনি যথার্থ কবি, তিনি সেই মন্দিরে পৌছিয়া তাহারি গান বুকে করিয়া বহন করিয়া আনেন । তাই আজ এত বৎসর পরেও এই কবিতাটি পড়িলেই মনে হয় --- কানের ভিতর দিয়া মরমে পশিল গো আকুল করিল মোর প্রাণ ! চণ্ডীদাস যে সাধক ছিলেন। তিনি যে নামের মাহাত্ম্য বুঝিতেন। আধুনিক বঙ্গসাহিত্যে নায়ক-নায়িকার নাম লইয়া লিখিত দুইটি কবিতা আমার মনে পড়িতেছে। একটি এই-- শুনেছি শুনেছি কি নাম তাহার শুনেছি শুনেছি তাহা নলিনী নলিনী নলিনী নলিনী কেমন মধুর আহা ! নলিনী নলিনী বাজিছে শ্রবণে বাজিছে প্ৰাণের গভীর ধাম,