পাতা:কাব্যের কথা - চিত্তরঞ্জন দাশ.pdf/১৩১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রূপান্তরের কথা SOS প্ৰাণ কবির আত্মানুভূতিতে ও আত্মস্থ অনুরাগের আনন্দে। কবির প্ৰাণে জীবনলীলার সঙ্গে সঙ্গে যে রূপের পরিচয় কবি লাভ করেন, তাহার আত্মার নিগুঢ় কথাট, মৰ্ম্মট প্ৰকাশ করিয়া তোলাই গীতিকবিতার ধৰ্ম্ম। কথাটি অপ্রিয় হইলেও আমাকে বলিতে হইবে, বাঙ্গলার আধুনিক গীতিকবিতায় সে জিনিষটা পাওয়া যায় না । এই যে শতবর্ষব্যাপী আমাদের আধুনিক সাহিত্যে গীতিকবিতার বিরাটু আয়োজন, ইহা আমাদের জীবনের কোন কৰ্ম্মই, কোন সাধনাকেই সার্থক করে নাই , কোন সত্যকেই সুন্দর করিয়া আমাদের প্রাণের ভিতর হইতে টানিয়া বাহির করিয়া চোখের সম্মুখে ধরে নাই। এ সেই-- “পিতলকি কাটারি কামে নাই অণ্ডল উপর কি ঝকমকি সার” এই সমগ্ৰ সাহিত্যই অনুভূতির নয়-মাথার বোঝা । ধার করাপরের দ্বারে ভিক্ষাবৃত্তি দ্বারা আহরণ করা । ইংরাজী সাহিত্যে ও ফরাসী কবিতার তর্জমা হয় তা বা নরওয়ে সুইডেনেরও ছাদে গড়া । তাহাতে বাঙ্গালীর প্রাণ নাই, ধৰ্ম্ম নাই-আছে শুধু অনুকরণ ! অনুকরণে কখনও জীবন আসে না, ধার করিয়া কখনও সম্পদ অর্জন করা যায় নাই। এই সাহিত্যও সেই কারণে বস্তুহীন, প্ৰাণহীন, একটা অসার কাল্পনিক ভাবুকতায় ভরা। বাঙ্গলার প্রাণের সঙ্গে তাহার কোন C Fil রূপে ধরা দিবার জন্যই ভাব প্ৰাণের অন্তরে অন্তরে গুমরিয়া উঠে। ভাব যতই রূপের ভিতর দিয়া স্মৃৰ্ত্তি পাইতে থাকে, ততই তাহার সৌন্দৰ্য্য বাড়ে। ভাব যখন সত্য সত্যই রূপের কাছে ধরা দেয়, তখনই তাহা মধুর ও সুন্দর। সত্য যখন মানব মনে প্ৰতিভাত DDDSDBDD DDBD BBBS S BDDD SLLLgD DBBDSBB D S BB