পাতা:কাব্যের কথা - চিত্তরঞ্জন দাশ.pdf/৭০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

\ኃbዖ कigदgद्ध कथ ঘোর অন্ধকারের মধ্যে বিদ্যুৎ চমকাইলে যেমন সে আলোক সহ্য করা যায় না, বাঙ্গলার প্রাণেও ঠিক সেইরূপ ইউরোপ হইতে যে BLBDD DBBBD DBBD DBDS DBD DD DBBD DDD S SBB BDDBBLBD হারাইয়া ফেলিল। তার পর ঈশ্বর গুপ্ত হইতে আরম্ভ করিয়া মধুসুদন, সুরেন্দ্র মজুমদার, বিহারীলাল, নীলকণ্ঠ, গিরিশচন্দ্র, রবীন্দ্রনাথ এবং অন্যান্য অনেকেই গীতিকাব্য রচনা করিয়াছেন। এই যুগের এই কবিতার কথা অন্য সময়ে বলিবার চেষ্টা করিব। এখন শুধু একটি কথা বলিয়া রাখিব । আমি যে “রূপান্তরের” কথা বলিয়াছি, আজও পৰ্য্যন্ত আমাদের এই যুগের গীতিকাব্য সেই রূপান্তরের অবস্থায় পৌছিতে পারে নাই। ঈশ্বর গুপ্তের লেখায় কোনখানেই তাহা মিলে না। মাইকেলের অশেষ ক্ষমতা সত্ত্বেও তঁহার ‘ব্ৰজাঙ্গনা” সেই পর্দার কাছেও পৌছিতে পারে নাই, ব্ৰজ কবিতার শুধু নিতান্ত বাহিরের জিনিষ। লইয়া নাড়া-চাড়া করিয়াছিলেন মাত্র। সুরেন্দ্র মজুমদারের “মহিলা”, বিহারীলালের “বঙ্গসুন্দরী ও সারদামঙ্গল” আমাদের আদরের সামগ্ৰী সন্দেহ নাইকিন্তু ইহাদের কবিতাতেও সেই সুর সেই ভাবে জাগে নাই। রবীন্দ্ৰনাথ প্ৰাচ্য প্ৰতাচ্য এই উভয়কে মিলাইয়া মিশাইয়া কাব্য সৃষ্টি করিতে চেষ্টা করিয়াছেন । র্তাহার সে চেষ্টা সফল হইয়াছে কি না, সে বিচার করিবার সময় আমার বোধ হয় এখনও আসে নাই। একমাত্র গিরিশচন্দ্ৰ সেই গানের ধারা ও ভাবের আভাসকে কবিওয়ালদের পদানুসরণ করিয়া কতক পরিমাণে বঁাচাইয়া রাখিয়াছিলেন। আর শুধু একজন নীলকণ্ঠ-যার “সজল জলদাঙ্গ ত্ৰিভঙ্গ বঁকা তরুতলে হেরিলে হরে জ্ঞান মন প্ৰাণ পড়ে পদতলে ।” সেই পুরাণ সুরকে জাগাইয়া রাখিয়াছিলেন। আজও বাঙ্গলা