ክ”8 কাব্যের কথা নিজের জীবনের সাধনার দ্বারা স্বরূপে উপলব্ধি করিয়াছিলেন, সেই কথাট-সেই পথটি আমাদের বিশেষরূপে ভাবিবার ও দেখিবার বিষয় ; সে বিষয়ে অন্যমত থাকিতেই পারে না । সেই পথ না জানিলে দেশের সাহিত্যের ধারাকে আমরা কখনও বঁাচাইয়া রাখিতে পারিব না । সেই ধারা সরস্বতীর ধারার মত বালুর নিয়ে কোথায় লুকাইয়াছে । তাই আজি সাহিত্যের কাননে মুঞ্জরিত তরু নাই। তাল-তমাল-রসাল-পিয়ালের BB DDBDD DDSBEDBgSDBDDD DBS BBDgD DBD S BBDB BgB পোড়া বাঈ"লা শূন্য বনভূমিতে পুঞ্জীকৃত ‘এরাণ্ডোইপি। দ্রুমায়তে।” কাপুর নিম্ন হইতে আমরা সরস্বতীকে আবার বাহির করিয়া প্রতিষ্ঠা ঋরিব । আজ কেন তাখা নিভিল ? এর কারণ খুজিয়া, দেখবে, অবশ্য একেবারে তার কোন নিদেশই পাওয়া যায় না, এমন কথা নয়। সংসারের প্ৰত্যেক কারণ ও কার্য জড়াইয়া এত বিচিত্ৰতায় পরিণত হয় যে, অনেক সময় সেই আসল কারণটার কোন নির্যাকরণই হয় না। ‘খামাদের এ ক্ষেত্রেও তাই যে হয় নাই, এমন কথা কেহ সাহস করিয়া ঋলিতে বোধ হয়। সঙ্কোচ বোধ করিবেন ; তবে সকলের চেয়ে বড় কাস্ত্রণ এই যে, আমরা আমাদের প্রকৃতিকে হারাইয়াছি । কেমন করিয়া যে তাহা হারাইলাম, তাহা লইয়া অনেক তর্ক উঠবে। সে কারণ অনুসন্ধান করিয়া কোন লাভ নাই। আমরা আমাদের ভুলিয়াছি। সিংহ যদি একেবারে নিজের মুখখানা তার প্রাণের আয়নায় মৰ্ম্মের আলোকরশ্মিতে দেখিতে পায়, তবেই সকল সন্দেহ ঘুচিয়া যায়। মানুষের জীবনের শ্ৰেষ্ঠ উদ্দেশ্য তাহাই । নিজেকে সিংহরূপে চেনা চাই-সাহিত্যের ও কাব্যের চরম কথাও তাই--আপনাকে চেনা চাই । সেই চেনার ভিতর-সেই প্ৰাণের ময়ম-পরিচয়ের ভিতর-যত কথা সব লুকাইয়া থাকে, সেইখানেই যত খেলা । এই প্ৰাণ-মন-দেহ,
