বৈশিকাধিকরণম । እ br\ অবতরণিকা। গামা নায়ক দ্বিবিধ,-কে বলার্থ এবং প্ৰীতি- যশোহুর্থ : • ংrহাদিগের নিকট হইতে অর্থদোহন মাত্ৰই করিতে হইবে, অন্তরের প্রীতির সাহিত সম্বন্ধ থাকিবে না, তাহারাই “কেবলার্থ প্রীতি এবং যশঃ যাহাদিগের সংসর্গে লাভ হয়, তাহারা ‘প্ৰীতিযশোহর্থ’। ক্রমে এই দ্বিাবধা নায়কের স্বরূপ বাণিত হইতেছে - কেবলার্থ স্তমী, গমাঃ-স্বতন্ত্ৰীঃ পূর্বে বয়সি বর্তমানো বিত্তবানািপরোক্ষাবৃত্তিরাধিকরণবানকুচ্ছ ধিগতবিত্তঃ সঙ্ঘর্ষবান সন্ততায়ঃ সুভগমানী শ্লাঘনকঃ পণ্ডিকশ্চ পুংশব্দার্থী সমানস্পন্ধী স্বভাবতস্যাগী রাজনি মহামাত্রে বা সিদ্ধে দৈবপ্রমাণে বিত্তাবমানী গুরূণাং শাসনাতিগঃ সজােতানাৎ লক্ষীভূতঃ সবিত্তৈকপুত্রে লিঙ্গা প্রচ্ছন্নকামঃ শ্যুরো বৈদ্যশ্চেতি ॥ ১০ ৷৷ অনুবাদ । ইহারা ‘কেবলার্থ গম্য যথা :-(১) অপরোক্ষ রক্ত, ধনাঢ্য, স্বাধীন যুবক, (২) অধিকারাধ্যক্ষ, (৩) অনায়াসে ধনাগামসম্পন্ন (৪) সংঘৰ্যবান, (৫) সনত আয়যুক্ত, (৬) সুভগমানী, (৭) শ্লাঘনক, (৮) পুং শব্দার্থী ক্লাব, (৯) সমানস্পস দ্বন্ধ, (১০) স্বভাবতঃ ত্যাগী, (১১) রাজা বা মহামাত্ৰ যাহার কথামত বাধা ক’ব না, (১২) দৈবপ্রমাণ, (১৩) বিত্তাবমানী, (১৪) শুরুজনের অবাধা, (১৫ \ সজাতিগণের লক্ষ্যভুত, (১৬) ধনী পিতার একমাত্র পুত্র, (১৭) সন্ন্যাসী, (১৮) গুপ্ত কামুক, (১২) শূর এবং (২০) বৈদ্য। ১০ ৷৷ ব্যাখ্যা । (১) অপরোক্ষ বৃত্তি-র্যাহার অর্জন প্ৰকাশ্যভাবে হয়, এইরূপ 1নাঢ্য স্বাধীন যুবকই “কেবলীর্থ” নায়কবর্গের প্রথম। “যৌবনং ধনসম্পত্তিঃ প্ৰভুত্বং ”—এই তিনি একত্ৰ থাকিলে সেই ব্যক্তি অর্থদোহনের বিশেষ পাত্ৰ । * অপরোক্ষ বৃত্তি’ না হইয়া ধনাঢ্য হইলে, চৌৰ্য্যাদির আশঙ্কা থাকে, সেরূপ স্থলে বেশ্য বিপদে পড়িতে পারে, এইজন্য “আপরোক্ষ বৃত্তি’ ; ধনাঢ্য না হইলে, কাহাকে নায়ক করাই বৃথা। শুরুজনের অধীন থাকিলে, তাহার নিকট ধনের প্রত্যাশাই করা যায় না, তাই ‘স্বাধীন” ; যুবক না হইলে উদাম অনুরাগ ও
