পাতা:কাম-সূত্রম্‌ - পঞ্চানন তর্করত্ন.pdf/৬৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দ্বিতীয়োহুধায়াঃ । (S ছিল এবং আরও অনেকে কামবশবত্তী হইয়া বিনাশ প্রাপ্ত হুইয়াছে। অর্থ, চিন্থকেরা এইরূপ বলিযা থাকেন। ৪৫ ৷৷ ব্যাখ্যা। পূর্বসূত্রে যে অভিমন্যমানঃ” আছে এই সূত্রে তাঁহার অনুবৃত্তি আছে, এই অভিমান অর্থে স্বভোগ্য করা। আর-ধাতুর উত্তর যে শানচ, প্ৰত্যয় আছে, তাতার অর্থ মধ্যে ক্রিয়াসমাপ্তি এবং তাহার টদ্যৈাগউভয়ই নিহিত । অন্নপাকের আরম্ভ সময়ে ও পাঁচতি প্রয়োগ হয়-সমাপ্তি যে মণ্ডগালন সে সময়ে ও পাঁচতি প্ৰয়োগ হয়। তদনুসারে ‘অহল্যাং” এই স্তলে“স্বভোগা করা”-এই কাৰ্যাটি সমাপ্ত, এই জন্য "অনুবাদে ‘অভিগমন’ এই শব্দ প্ৰযুক্ত হইযাছে। আর “দ্রৌপদীং” “সীতাং” এই দুইস্তিলে—“লাস্কার উপক্রম বা উদ্যোগ বুঝতে হইবে। ‘অর্গ চিন্তাব”-অৰ্থনীতি-বিশারদ। কৌটিল্য- এই অর্থনীতি-নিশবদ-শব্দে টিল্লিখিত -ঠহ কেহ কহ মনে করেন ; তাহার কারণ, “যথা-দাগুক্যে নাম ঈষ্ট নাদি ৪৪ সুত্ৰটি” অবিকল কৌটিলীয় অর্থনীতিতে দেখিতে পাওযা যায়। বস্তুতঃ কিন্তু কৌটি71– “ন কামাংশচরেৎ’ এই মতের স্রষ্টা না পোষক নহেন, —প্ৰত্যত ক্ৰি'ন বলিখছেন - - “ধৰ্ম্মার্থবিরোধেন কামং সেবেত ন নিঃসুখ: স্যাৎ’ (কৌটালীয় অর্থনীতি ১ অধিকরণ সপ্তম অঃ) ইহাতে মনে হয় "যথা দাণ্ডক্যে নাম’ ই ন্যাদি উদাহরণগুলি পূর্বপ্ৰচলিত প্ৰবাদ । কৌটিল্য ও বাৎস্যাযন উভযেই সেই প্ৰবাদ, বাক্য উদ্ধত করিয়াছেন। কামসেবা বিষয়ে কৌটিলা ও বাৎস্যায়ন একমত । কৌটিল্যের অর্থনীতি ও বাৎস্যায়নের কামসুত্রের রচনা-প্ৰণালীর ঐক্য দর্শনে অনেকে উভয়কে একব্যক্তি বলিয়া মনে কবেন, কিন্তু তাহার বিরুদ্ধ প্রমাণ অন্তঃপুররক্ষা বিষয়ে মতভেদ । কৌটিল্যের মত—“কামোপধাশুদ্ধান প্যাঙ্গ্যভান্তরবিহাররক্ষাসু।” ( ১ অধি ১০ ম আঃ) বাৎস্যায়ন এই মত খণ্ডন করিষা বলিয়াছেন——ধৰ্ম্মভয়ো পধাশুদ্ধান”-পান দাবিক অধিকরণ, অন্তঃপুর तकद->कद्ध० प्रश्रेदा । 80 । ( अर्थ5िठक-भकथ३०ाभ ) শরীরস্থিতিহেতুত্বাব্দাহারসধৰ্ম্মাণো হি কামঃ ৷ ৭৬ ৷৷