( ১৭ ) চঞ্জিকার ৪৮ পৃষ্ঠায় লিখিত হইয়াছে “থস্বল্পঞ্জশ্চিত্রগুপ্তপ্ত ক্ষত্ৰিয়ত্বে ৰি মূঢাস্তান পৃচ্ছাম শ্চিত্রগুপ্তস্ত ক্ষত্ৰিযত্বং কুতঃ সমুপলভ্যতে ইতি।” অর্থাৎ যে, সকল অল্পঞ্জ লোক চিত্রগুপ্তের ক্ষত্ৰিয়ত্ব, মোহ প্রযুক্ত স্বীকার করে, তাহাদিগকে জিজ্ঞাসা করি যে চিত্রগুপ্ত যে ক্ষত্রিয় তাহা কিসে পাইল ?? চিত্রগুপ্ত এক সময় সারস্বত প্রদেশে রাজা ছিলেন বেদে এরূপ দেখিতে পা ওয়া যায় । রাজী শব্দ শ্রুতিতে ক্ষত্ৰিয়ত্ব বাচী । “ক্ষত্ৰং ইঞ্জ ক্ষত্রং বাজষ্ঠ” শক্ত পথ ব্রাহ্মণ ৫ ৷ ১ ৷ ১ অর্থাৎ যিনি ষ্টক্র তিনিই ক্ষত্রির এবং যিনি নর সমূহের অভিষিক্ত রাজা, তিনিই ক্ষত্ৰিয় । একথা মানব ধৰ্ম্ম শাস্ত্রেয় ভাস্থ্য লিখিতে মেধাতিথি ও ঘলিয়াছেন, যথা– রাজন শব্দ: ক্ষত্রিয় জাতে মুখ্যঃ” অপিচ রাজ নিঘণ্টে নবহরি ও বলিয়াছেন “বাজাতু সাৰ্ব্বভৌমঃ স্তাৎ পান্ধিবঃ ক্ষত্রিয়ো নৃপঃ ” এখন চিত্রগুপ্ত কিরূপ রাজা ছিলেন, প্রণিধান করুন । “চিত্র ইদ্রা বাজা ষ্টদণ্ঠকে যকে সরস্বতি মন্ত্র । পর্জন্ত ইত্ব ভত মদি কৃষ্ট্য সহস্ৰমযুতাদদৎ ॥” ঋগ্বেদ ৮ 1 2 ১ । ১৮ হায়, স্কুলাথ এই যে—সরস্বতী নদী তীৰে চিত্র নাম বহু দানশীল ও পরাক্রান্ত এক রাজা ছিলেন । নদীর স্রোত যেমন নিয়তই বহিয়া যায়, মেঘ যেমন প্রবল ধাবায় বাবি বর্ষণ করিয়া থাকে তিনিও সেই রূপ অবিশ্রান্ত মুক্ত হস্তে অর্থ-দান কবিতেন ; এই বহ চের চিত্র ও চিত্র গুপ্ত এক কিনা এখন তাহাই অবলোকন করুন । প্রাচীণ স্মাৰ্ত্ত ቅ.. ठे
