পাতা:কায়স্থ-তর্ক সমাধান.pdf/৩৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( ه لك ) থাকে তাহারাই কি না আজ কিরূপে মিথ্যা প্রয়োগ কধিলে তাঙ্কাতে দোষ হয় না, তাহারও পথ দেখাইয়া দিতেছে । অতএব হে কায়স্থ মণ্ডলি ! আপনারা বিশেষভাবে প্রণিধান কবিয়া দেখুন লন্ধান্তভূষণ আপনাদিগেৰ ক্ষত্ৰিয়ত্বের বিরুদ্ধে যে কিছু শাস্ত্র ও ইতিহাস বাক্য প্রয়োগ কবিয়াছেন তাহ সমস্তই খণ্ডিত হইয়াছে। এবং আপনাদের প্রাচীন মহাপুরুষগণ বিশুদ্ধ সংস্কারে সংস্কৃত থাকায় এক্ষণে তাঙ্গার অভাবে ব্রাত্য ক্ষত্ৰিয়ত্ব জন্মিয়াছে। এই ব্রাত্যতা হইতে পূৰ্ব্বকালে ব্রাহ্মণগণ যে ভাবে অতি সামান্ত প্রায়শ্চিত্ত কবিয়া এবং কোন কোন লে প্রায়শ্চিত্ত না করিয়া ও উপনীত হইয়াছেন তাহাও এষ্ট পুস্তকে বিশদভাবে বিবৃতি কবিয়াছি। এখন আমাদেব ব্রাত্য প্রায়শ্চিন্তেব বিরূদ্ধে চন্ত্রিকাব প্রথম প্রভায় ব্রাহ্য প্রায়শ্চিভেচ্ছ দিগেব চক্ষে যে ভাবে ধূলি নিক্ষেপ কবা হইয়াছে তাহ পরিষ্কার জন্য অগ্রসব হইলাম। চন্ত্রিকার ৪র্থ পৃষ্ঠায় লিখিত হইয়াছে "তাও শ্রুতে নিনিতানাং কনীয়সাং জ্যাঘসাঞ্চ ব্রাত্যানাং যথাক্রমং ব্রাতাস্তোম প্রায়শ্চিহং সবিস্তরং প্রতিপাদিতং হীনাচাবানাস্তুনোক্তং ।” অর্থাৎ তাণ্ড্য মঙ্গাব্রাহ্মণে নিন্দিত, কনিষ্ঠ ও জ্যেষ্ঠ ব্রাত্যের যথাক্রমে ব্রাত্যস্তোম প্রায়শ্চিত্ত সবিস্তার প্রতিপাদিত হইয়াছে, হীনাচাব ব্রাত্যগণের সম্বন্ধে কোন কিছু বলেন নাই।’ এখন বক্তব্য এই যে, যিনি শাস্ত্রবিৎ নহেন এবং নিন্দিত ও হীনাচাবির অর্থ উপলব্ধি করিতে পারেন নাই তিনিই ওকপ বিদ্বেষ বুদ্ধির প্রেবণায় অশাস্ত্রীয় বাক্য বলিয়া থাকেন। নতুবা তা প্ত্যব্রাহ্মণের ( ১৭ ৷ ১ ৷ ২ ) উক্ত আছে “যে সমস্ত ব্রাত্য ব্রহ্মচৰ্য্য, কৃষি ও বাণিজ্য কবে না তাহাবা হীন বা হীনাচাবি ব্রাতা, তাহাবা ষোড়শ স্তোম কৱিৰে’, ( ১৭ ৷ ১ ৷ ৯ ) উক্ত হুইয়াছে যাহারা অদীক্ষিত ষ্টীয় দীক্ষিন্তেয়