পাতা:কায়স্থ-তর্ক সমাধান.pdf/৪৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

(82 ) পাংশু মুষ্টিং বিকিরগ্লিব-তাও মহাব্ৰাহ্মণীয়াং ১৭৪১ শ্রুতি মেতাং প্রদর্শসংখ্য পুরুষং যাবস্তু ত্যিানাং প্রায়শ্চিত্তং বিধাপয়তি, তদশ্রাব্যং তত্র জ্যায়েীইধিকার।” অর্থাৎ এ স্থলে কোন কোন ধূৰ্ত্ত পণ্ডিত অপর পণ্ডিতগণের চক্ষে ধূলিমুষ্টি নিক্ষেপ করিয়াই যেন তাও মহাব্ৰাহ্মণের ১৭৪১ এই শ্রুতি দেখাষ্টয়া অসংখ্য পুরুষ যাবং উপনয়ন হীন হইলেও প্রায়শ্চিণ্ডের বিধান দেন, ইহা নিতান্ত অশ্রাব্য কথা, কেন না তাও্যব্রাহ্মণের ঐ শ্রীতিটা জ্যায়াংস ব্রাত্য সম্বন্ধেই লিখিত হইয়াছে।” দেশের ব্রাহ্মণ সমাজ একেবারে অধঃপাতে গিয়াছে। নতুবা যে মহামঙ্গে পাধ্যায় শ্ৰীমুক্ত কৈলাস শিরোমণি ঐ শ্রীতির বলে সকলের অগ্রণী কষ্টয়া পাতি স্বাক্ষব করিয়া কায়স্থ সভায় প্রদান করিলেন , তিনিই কিনা আবার জয়চন্দ্রব গালাগালিতে ব্রাত্য কায়স্ত চন্ত্রিকার সেই কথার বিরুদ্ধ অর্থ দেখিয়া ও প্রশংসা পত্র প্রদান করিলেন । ইহা অপেক্ষণ পরিতাপের বিষয় আর কি হইতে পারে ? শুধু ঐ শ্রীতিটব উপর নির্ভর করিলে স্তোম সম্বন্ধে নির্ণয় করা যায় না ; তবে কোন কোন ব্রাত্য সম্বন্ধে স্তোম তাঙ্গ বুঝা যায়। তদযথা— “অথৈষ শমনী চামেঢ়াণাং স্তোমো যে জ্যেষ্ঠাঃ সন্তে ব্রাত্যাং প্রবসেন্ধু স্ত এতেন যজেয়ন্‌ ৷” כן8ןף כ :9rstאס অনন্তর এই (শৰ্মনী) মৃত্যুকর্তৃক গৃহীতগণ ( ষে ) যাহাব ( অমেঢ় ) নিৰবীৰ্য্য অর্থাং যজ্ঞোপবীত গ্রহণ দ্বারা তেজ প্রাপ্ত হয় নাই ( পারস্কন্ধ ২।২।১১ ) এবং ( জ্যেষ্ঠ ) জ্যাঁয়াংস ব্রাত্য, ব্রাত্যস্তোমের अळूर्छान করিবে। ( সিদ্ধান্তভূষণ শমনী চ মেঢ়ানাং এইরূপ পাঠ করিয়া বর্তমানে আনিয়াছেন ) পুরেই বলিয়াছি এই ময়ে কত স্তোষ করবে তাহারবিধান