কায়স্থ-প্রসঙ্গ । שיג বিলাস” নামক প্রসিদ্ধ বৈষ্ণব ইতিহাস প্রণয়ন করেন । এই পুস্তকের ২৪শ বিলাসে আদিশূর ও মকরন্দাদি পঞ্চ কায়স্থ ক্ষত্রিয় বলিয়াই উক্ত হইয়াছেন— আদিশূরে মহারাজঃ ক্ষত্ৰকুলাবতংশক: । কান্যকুব্জাৎ পঞ্চবি প্রানানিনায় স্বরাজ্যকং ॥ পঞ্চ ঋষির সঙ্গে দিলা ভূত্য পঞ্চ জন । পঞ্চঋষির রক্ষা সেবা করিবার কারণ " ষোদ্ধবেশধারী পঞ্চ ভূত্য হন ক্ষত্র । ক্ষত্রিয় কায়স্থ এই ভূত্য পঞ্চজন । পঞ্চঋষির সঙ্গে গৌড়ে করিলা গমন ॥” শ্ৰীল নরহরিদাস কৃত ভক্তিরত্ন কর ও একখানি প্রসিদ্ধ বৈষ্ণব ইতিহাস । তাহাতে লিখিত হইয়াছে— গণ সহ সনাতন রূপে কৃপা করি । রামকেলী হইতে যাত্র কৈল গৌরহরি ; “কেশব ছত্রিন” আদি যত বিজ্ঞগণ । হইল কৃতাৰ্থ পাই প্রভুর দর্শন ৷ তিন শত বৎসর পূর্বেও যে বাঙ্গালার কায়স্থগণ ক্ষত্রিয় বলিয়া বিদিত ছিলেন তদ্বিষয়ে ইহা নিঃসন্দেহ প্রমাণ । ভূদেবগণের প্রতি কায়স্থগণের বিনয় প্রকাশক পরিচয়বা ক্যগুলি প্রসিদ্ধিলাভ করিয়া, কায়স্থগণ ব্রাহ্মণদিগের ভূত্যরূপে আসিয়াছিলেন এইরূপ প্রবাদের স্বষ্টি করিয়াছিল । “প্রেমবিলাস”-গ্রন্থকার বৈষ্ণব কবি তা হারই প্রতিধ্বনি করিয়াছেন ।”
- <aभ उवश्वग्नग्नि !
গুরু । স্নেহাস্পদ! ভিন চারিশত বৎসর পূৰ্ব্বেকার বৈষ্ণব সাহিত্যের এই সকল প্রমাণ আমাদিগকে কি অভ্রান্ত শিক্ষাই দেয় । কায়স্থের ক্ষত্ৰিয়ত্বের অমুকুলে এ সকল যার পর নাই মূল্যবান। যাহা হউক, কাস্থন্থের বর্ণতত্ত্ব 2
