রঘুবংশম । S8) যৱনীমুখপদ্মানাং সেহে মধুমদাং ন সংl. বালাতপমিবাজােনামকালজালদোদয়ঃ ৷ ৬১ ৷৷ সংগ্রামস্থমূল্যস্তস্য পাশ্চাত্যৈরশ্বসাধনৈ: | শাঙ্গ কৃজিত।বিজ্ঞেয়প্রতিযোধে। রজন্তভূৎ ৷৷ ৬২ ৷৷ ভল্লাপবৰ্জিতৈস্তেষাং শিরোভিঃ শ্মশ্রীলৈৰ্মহীম। তুস্তার সরঘাবাপ্তৈ: স ক্ষৌদ্রপটলৈরিব ॥ ৬৩ ৷৷ অপনীতশিরস্ত্ৰাণাঃ শেষাস্তং শরণং যযুঃ । প্ৰণিপাতপ্ৰতীকারঃ সংরস্তো হি মহাত্মনাম ৷৷ ৬৪ ৷ ” বিনয়ন্তে স্ম তদযোধা মধুভির্বিজয়শ্রমম। আস্তীর্ণজিনরত্নাসু দ্রাক্ষাবলয়ভুমিষু৷ ৬৫ ৷৷ ততঃ প্ৰতিস্থে কাবেরীং ভাস্বানিব রঘুর্দিশম। শৱৈরুস্ৰৈরিবো দীচ্যানুদ্ধরিষান রসানিব ॥ ৬৬ ৷৷ এা করিলেন। ৬০ ৷ হঠাৎ অকালমেঘ উদিত হইয়া পদ্মোপরি পতিত অৰুণ-প্রতাকে যেমন সহা করিতে পারে না। অর্থাৎ লোপ করিয়া দেয়, রঘুও প স্বাধনীদিগের মুখকমলের মদ্যপান জাত অকণ প্রভাকে সহা করিতে না ৷ বিলুপ্ত করিয়া দিলেন অর্থাৎ তিনি যবনীদিগের পতিপুত্ৰাদি সকলকে করিলে তাহারা শোকবিহবলা হইয়া মদ্যপানে বিরত হইল৷৷ ৬১ ৷ রঘুর ন্তের সহিত পাশ্চাত্য যবনদিগের তুমুল সংগ্রাম উপস্থিত হইল। যুদ্ধক্ষেত্রে অধিক পরিমাণে ধূলি উডীন হইল যে, কেবলমাত্র শরাসনের টঙ্কার শব্দ "বিপক্ষসেন। চিনিতে পারা গেল৷৷ ৬২ ৷ রঘু ভল্লাস্ত্র দ্বারা যবনদিগের মস্তককবিলে সেই সকল ছিন্নমুণ্ড দ্বারা ধরাতল সমাবৃত হইল। ঐ সমস্ত শ্মশ্রীল স্তকগুলিকে মধুচক্ৰবৎ বোধ হইতে লাগিল ৷৷ ৬৩ ৷৷ ধন হতাবিশিষ্ট যবনগণ শিরস্ত্রাণ অবনমিত করিয়া রঘুর চরণে শরণ গ্ৰহণ কেন না, প্ৰণতিই মহাত্মগাণুর রোষশাস্তির একমাত্র উপায়৷ ৬৪ ৷৷ র রঘুর সৈন্যেরা দ্রাক্ষালতাপরিবৃত স্থলে উত্তম চৰ্ম্মাসন বিস্তার করিয়া N পূৰ্ব্বক রণজয় জনিত শ্রম দূর করিতে প্ৰবৃত্ত হইল ॥ ৬৫ দনন্তর আদিত্যদেব, যেমন রশ্মিমালাসহায়ে বসুন্ধরার রস আকর্ষণার্থ আশ্ৰয় করেন, রঘুও সেইরূপ বাণসহায়ে উত্তরদিগ্ৰস্ত্রী রাজগণের উন্মলकि थशन कब्रिएलन। ७७ ॥ ऊँशलू डूबक्रमश५ कॉऔद्ररक्षनरी ని
