রঘুবংশম্। Rbest ততো ধনুষ্কৰ্ষণমূঢ়হস্তমেকাংসপৰ্য্যস্তশিরস্ত্ৰজালম। তস্থে ধ্বজস্তম্ভনিষগ্নদেহং, নিদ্রাবিধেয়ং নরদেবসৈন্যম ৷৷ ৬২ ৷৷ ততঃ প্রিয়োপাত্তরসেইধরোষ্ঠে, নিবেশ্য দধুেী জলজং কুমারঃ। যেন স্বহস্তোজ্জিতমেকবীরঃ, পিবন যশো মূৰ্ত্তমিবাবভাসে ॥ ৬৩ ৷৷ শঙ্খস্বনাভিজ্ঞতয়া নিবৃত্তাস্তং সন্নশত্রুং দদৃশুঃ স্বযোদ্ধাঃ। নিমীলিতানামিব পঙ্কজানাং, মধ্যে স্ফুরন্তং প্রতিমাশিশাঙ্কম ॥ ৬৪ ৷৷ সশোণিতৈস্তেন শিলীমুখাগ্রৈনিক্ষেপিতাঃ কেতুযু পার্থিবানােম। যশো হস্তং সম্প্রতি রাঘবেণ, ন জীবিতং যঃ কৃপয়েতি বৰ্ণাঃ ॥ ৬৫ ৷৷ স চাপকোটিনিহিতৈক্যবাহুঃ, শিরস্তুনিষ্কর্ষণভিন্ন মৌলিঃ। ললাটবদ্ধশ্রামবারিবিন্দুভাঁতাং, প্রিয়ামেত্য বচো বিভাষে ॥ ৬৬৷৷ ইতঃ পর্যনর্ভকহাৰ্য্যশস্ত্রান, বৈদাৰ্ভি ! পশ্যানুমতী ময়াসি। এবংবিধেনাহবচেষ্টিতেন, ত্বং প্রার্থ্যসে হস্তগত মমৈভিঃ ৷ ৬৭ ৷৷ হা প্রযোগ করলেন। ৬১ ৷ সেই অস্ত্রপ্রভাবে সসৈন্ত নৃপতিমণ্ডলী নিদ্রাভিত হইয়া পড়িলেন, তাহাদের হস্ত-সমূহ আর ধনুরাকর্ষণে সক্ষম হইল না ; তঁহাগের শিরস্কাণ-সকল স্কন্ধোপরি নিপতিত হইল ; তাহারা ধ্বজ অবলম্বন পূর্বক দ্রাভিভুত হইয়া রহিলেন ৷৷ ৬২ ৷ তৎপরে রাজনন্দন অজ প্ৰিয়তম কর্তৃক তিরুস নিজ অধরোষ্ঠে শঙ্খস্থাপন পূর্বক মুখবায়ুতে উহা পরিপূরিত করিলেন ; দর্শনে অনুমিত হইল যেন,সেই অদ্বিতীয় বীর স্বকরোেপাজ্জিত প্রত্যক্ষ যশোরাশি নকরিতেছেন। ৬৩ ৷ সেই শঙ্খের ধনি হইবামাত্র তাহার সৈন্যমণ্ডলী অজেং শৃঙ্খধ্বনি জানিতে পারিয়া আশু তথায় উপস্থিত হইল ; দেখিল, মুকুলিত দলমধ্যে বারি-প্রতিবিম্বিত শশধর যেমন শোভা প্রাপ্ত হন, যুবরাজ আজও ইরূপ প্রসুপ্ত বিপক্ষকুলমধ্যে বিরাজমান রহিয়াছেন। ৬৪ ৷৷ তদনন্তর অজ রুধিরলিপ্ত বাণ দ্বারা রাজন্যবর্গের ধ্বজ-সমূহে এই কয়েকটি ক্ষর সন্নিবেশিত করিয়া দিলেন যে, “হে রাজন্যবৃন্দ। রঘুনন্দন তোমাদিগের ক্তিরাশি হরণ করিলেন, কিন্তু কৃপাবশবৰ্ত্তী হইয়া প্রাণ হরণ করিলেন না।” ৬৫ ৷৷ শ্রমে আজের ভালতট হইতে ঘৰ্ম্মবিন্দু বিগলিত হইতে লাগিল, শিরস্ত্ৰাণ অপরিত হওয়াতে কেশবন্ধন শিথিলীভুত হইল ; তখন তিনি ভয়চকিত ইন্দুতীর নিকট উপস্থিত হইয়া শরাসনের কোটিপ্রদেশে একটি হস্ত রাখিয়া বলিতে বিষ্ট করিলেন ॥৬৬ হে বিদর্ভরাজকুমারি! আমার আদেশে তুমি এই শক্ৰকুলের
