রঘুবংশম । N96) পঞ্চবট্যাং ততো রামঃ শাসনাৎ কুন্তুজন্মনঃ। অনপোঢ়িস্থিতিস্তস্থেী বিন্ধ্যাদ্রিঃ প্ৰকৃতাবিব ॥ ৩১ ৷৷ রাবণাবরজ তত্র রাঘবং মদনাতুরা। অভিপেদে নিদাঘাৰ্ত্তী ব্যালীব মলয়দ্রুমম।। ৩২৷৷ সা সীতা-সন্নিধাবেব তং বত্ৰে কথিতান্বিয়া । অত্যারূঢ়া হি নারীণামকালজেজ্ঞা মনোভবঃ ৷৷ ৩৩ ৷৷ কলাত্ৰবানহং বলে ! কানীয়াংসং ভজস্ব মে । ইতি রামো বৃষস্যন্তীং বৃষস্কন্ধঃ শশাস তাম ॥ ৩৪ ৷৷ জ্যেষ্ঠাভিগমনাৎ পূর্বং তেনাপ্যনভিনন্দিতা ৷ সাভূদ্রােমাশ্রয়া ভূয়ো নদীবােভিয়কূলভাক ৷৷ ৩৫ ৷৷ ংরস্তুং মৈথিলীহাসঃ ক্ষণসৌম্যাং নিনায় তাম। নিবাতস্তিমিতাং বেলাং চন্দ্ৰোদয় ইবোদাধেঃ ৷৷ ৩৬ ৷৷ বদেহের দুর্গন্ধে তপোবন দুষিত হয়, এই ভয়ে তাহাকে ভূগর্ভে প্রোথিত করিয়া ফলিলেন। ৩০ ৷ তদনন্তর ঋষিবর অগস্ত্যের আজ্ঞায় বিন্ধ্যগিরি যেমন বৰ্দ্ধিত না ইয়াপূৰ্ব্ববৎ প্রশান্তভাবে অবস্থিত ছিল, মৰ্যাদাপালক শ্ৰীরামও সেইরূপ অগস্ত্যের জ্ঞায় আর অগ্রবর্তী না হইয়া পঞ্চবটী-বনে অবস্থিতি করিতে লাগিলেন।॥৩১। : | গ্ৰীষ্মপীড়িত সৰ্পিণী যেমন চন্দনবৃক্ষের নিকট উপস্থিত হয়, একদা রাবণের গিনী শূৰ্পণখা সেইরূপ কামাতুরা হইয়া ঐরামের নিকট উপস্থিত হইল।। ৩২ ৷৷ ই রাক্ষসী নিজ পরিচয় দিয়া জানকীর সমক্ষেই রামকে বিবাহাৰ্থ বরণ করিল। গীর্জাতির নিরতিশয় বদ্ধিত মদনপীড়া কদাচ কালাকাল বিচার ‘করিতে * श्श मl॥ ७७॥ তখন বৃষস্কন্ধ রামচন্দ্ৰ সেই মদনাতুরা শূৰ্পণখাকে কহিলেন, “বালে! আমার ধী বিদ্যমান, তুমি আমার অনুজ লক্ষ্মণকে ভজনা কর।” ৩৪ ৷৷ তখন শূৰ্পণখা লক্ষ্মণের নিকট উপস্থিতু হইল। অগ্ৰে জ্যেষ্ঠের নিকট বিবাহের গিয়াছিল বলিয়া সৌমিত্রও তাহাকে গ্ৰহণ করিলেন না। ठुर्थन कूलक्षाনী তরঙ্গিণীর ন্যায় নিশাচর পুনরায় রামের নিকট উপস্থিত হইল।। ৩৫ ৷৷ ঘটনা দেখিয়া জানকী মৃদু মৃদু হাস্য করিলেন। তাহা দেখিয়া নির্বাত" শীৰ্ত্তবারিরাশি যেমন চজোদিয়ে উচ্ছসিত হয়, সেইরূপ কিয়ৎক্ষণের সৌম্যমূৰ্ত্তিধারিণী निोंऽौ७ विश्ञ्छांब थां• श्रेग॥७७॥• न थांनौक
