কালিদাসের গ্রন্থাবলী। سیار ততোহভিষঙ্গানিলবিপ্রবিদ্ধ, প্রভ্রশ্যমানাভরণপ্রসূনা। স্বমূৰ্ত্তিলাভপ্রকৃতিং ধরিত্রাং, লতেব সীতা সহসা জগাম ৷৷ ৫৪ ৷৷ , ইক্ষাকুবংশপ্রভবঃ কথং ত্বাং, ত্যজেদকস্মাৎ পতিরাধিবৃত্তঃ। ইতি ক্ষিতিঃ সংশয়িতেন তস্যৈ, দদৌ প্রবেশং জননী ন তাবৎ ॥৫ সা লুপ্তসংজ্ঞা ন বিবেদ দুঃখং, প্রত্যাগীতাসু: সমতাপ্যতান্তঃ। তস্যাঃ সুমিত্ৰাত্মজযত্নলন্ধো, মোহাদভূৎ কষ্টতরঃ প্ৰবোধঃ ॥ ৫৬৷৷ ন চাবদন্তৰ্ভুক্লবৰ্ণমাৰ্য্যা, নিরাকরিষ্ণোবৃজিন্নাদৃতেহপি । আত্মানমেব স্থিরদুঃখভাজং, পুনঃ পুনডুংস্কৃতিনং নিনিন্দ ৷৷ ৫৭ ৷৷ আশ্বাস্য রামাবরজঃ সতীং তাং, আখ্যাতবাল্মীকিনিকেতমাৰ্গঃ। নিম্নস্ত মে ভর্তুনিদেশরেীক্ষাং, দেবি ! ক্ষমস্বেতি বভুব নমঃ ॥৫৮ সীতা তমুত্থাপ্য জগাদ বাক্যং, প্রত্যাস্মি তে সৌম্য! চিরায় জীব। বিড়োজাসা বিষ্ণুরিবােগ্রজেন, ভ্রাত্রা যদিথং পরবানসি ত্বম৷ ৫৯ ৷৷ কুসুমালঙ্ক, তা লতিকা যেমন প্রবলসমীরণ বেগে অকস্মাৎ ধরাতলে নিপতিত হইলে তাহার পুষ্পরাশি সমস্তাৎ ছড়াইয়া পড়ে, অপবাদসূচক শ্ৰীরামের আঙ্গ শ্রবণমাত্র জানকীও সেইরূপ জননী ধরণীর অঙ্কে পতিত হইলেন ; তাহার অলঙ্কার সকল চতুর্দিকে বিক্ষিপ্ত হইয়া পড়িল ৷৷ ৫৪ ৷ সেই সময়ে বোধ হয়, সীতার জননী বসুমতী তীহাকে এই সন্দেহে ক্রোড়ে স্থান দিলেন না যে, ইঙ্কাকুকুন্ধান্ত পবিত্ৰচরিত তোমার পতি রাম সহসা তোমাকে বিসৰ্জন করিলেন কেন? ৫। জানকী প্ৰথমে সংজ্ঞাহীন হইয়া কোন কষ্টই বোধ করিলেন না, কিন্তু কিয়াংকান পরেই চেতনা লাভ করিলেন ; তখন যেন সেই চেতনা তাহার পক্ষে ক্লেশ দায় হইয়া উঠিল ॥ ৫৬ ৷ পতিরতা জানকী নিষ্পাপ হইলেও যে স্বামী তীহাৰে পরিত্যাগ করিয়াছেন, এজন্য তিনি শ্ৰীরামের প্রতি কোন প্রকার দোষ প্রদান করিলেন না ; আপনাকেই চির দুঃখভাগিনী ও পাপকারিণী বলিয়া পুনঃ গুণ নিন্দা করিতে আরম্ভ করিলেন ৷৷ ৫৭ ৷৷ ৩) তখন রামানুজ লক্ষ্মণ পতিরুত জানকীকে প্ৰবোধ প্রদান পূৰ্ব্বক श् বান্ধীকির আশ্রমে গমনের পথ দেখাইয়া দিয়া বলিলেন, “দেবি! আমি প্যাদি । প্রভুর আদেশপালরার্থ আপনার প্রতি যে পরুব ব্যবহার কুরিলাম, তাহাৰ করুন।’ লক্ষ্মণ এই বলিয়া জানকীর চরণে প্ৰণাম করিলেন। ৫৮। তখন 剂 লক্ষ্মণকে উত্থাপিত করিয়া বলিলেন, “ভদ্র! আমি তোমার প্রতি সৱষ্ট হইটি
