*や 幽 কালিদাস। . নূতন নহে, আদ্যকার ন্যায় প্রত্যহই তা তিনি মহাদেবের শুশ্রুষা করেন, আর কখন ত শিবের চিত্তে এ প্রকার ক্ষোভ উপস্থিত হয় নাই, আজ হইল কেন ? ইহার হেতু কি ?--তাই বশিশ্রেষ্ঠ অযুগ্ম-নেত্ৰ, তদীয় চিত্ত-বিকারের কারণ-দিদৃক্ষু হইয়া ইতস্ততঃ নিরীক্ষণ করিতে লাগিলেন। (১) তিনি অদূরে, ‘চক্রীকৃত চারুচাপ, দক্ষিণাপাঙ্গ-নিবিষ্ট-মুষ্টি,’ ‘নতাংস,’ ‘আকুঞ্চিত-সব্য-পাদ, বাণ-নিক্ষেপোদ্যত মদনকে দেখিতে পাইলেন। তপস্যার প্রতি আক্রমণ-নিবন্ধন, রুদ্রের ক্ৰোধের আর সীমা রহিল না। র্তাহার নয়ন-ত্ৰয় ধক ধিক করিয়া জুলিতে লাগিল। (২) তখন সে নয়নের দিকে, সে মুখের দিকে, দৃষ্টিপাত করে—কাহার—সাধ্য ? অকস্মাৎ বিরূপক্ষের সেই রোষ-কষায়িত ললাট-নয়ন হইতে প্ৰজ্বলিত অগ্নির শিখা বিনির্গত হইল। (৩) আকাশে দেবগণ, মদনের ভবিষ্যৎ বিপদের আশঙ্কায় পূর্ব হইতেই সমবেত ছিলেন। তঁহারা ভাবিয়ছিলেন যে, বিরূপক্ষের ধ্যান-ভঙ্গ, ভয়ঙ্কর ব্যাপার, যদি হঠাৎ কোন বিপত্তি উপস্থিত হয়, তবে আমরা সকলে মিলিত হইয়া, তৎক্ষণাৎ তথায় অবতরণ করিব, যতদূর পারি একটা প্রতিবিধান করিব। কিন্তু এরূপ যে হইবে, তাহা তাহারা একবারও চিন্তা করেন নাই। যেমন ত্ৰিলোচনের তৃতীয় নয়ন হইতে অগ্নিশিখা নিষােক্রান্ত হইল, অমনি ভীত দেবগণও, ‘প্ৰভো ! ক্ৰোধ সংবরণ করুন, ক্ৰোধ সংবরণ করুন,”-বলিয়া চীৎকার করিয়া উঠিলেন। তাঁহাদের সেই নিবারণ-ধ্বনি রুদ্রের কৰ্ণে প্ৰবিষ্ট SISIO-Rats, vo-ba, o,
