পাতা:কালিদাস - রাজেন্দ্রনাথ বিদ্যাভূষণ.pdf/১৫৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

फूभिं ख्ञश्Jॉ ।। রঘুবংশ । “সংস্কৃত ভাষায় যত মহাকাব্য আছে, তন্মধ্যে, কালিদাসপ্রণীত রঘুবংশ সর্বাপেক্ষা সর্বাংশে উৎকৃষ্ট ।- "রঘুবংশে সূৰ্য্যবংশীয় নরপতিগণের চরিত্র বর্ণিত হইয়াছে। এই মহাকাব্য উনবিংশতি সর্গে বিভক্ত। প্রথম আট সর্গে দিলীপ, রঘু, আজ এই তিন রাজার বর্ণন আছে। নবম অবধি পঞ্চদশ পৰ্য্যন্ত সাত সৰ্গে দশরথের ও দশরথ-তনয় রামচন্দ্রের চরিত্র বর্ণিত হইয়াছে। অবশিষ্ট চারি সর্গে, কুশ অবধি অগ্নিবর্ণ পৰ্যন্ত, রামের উত্তরাধিকারীদিগের বৃত্তান্ত সঙ্কলিত আছে। রঘুবংশের আদি অবধি অন্ত পৰ্যন্ত-সর্বাংশই সর্বাঙ্গ-সুন্দর। যে অংশ পাঠ করা যায়, সেই অংশেই অদ্বিতীয় কবি কালি দাসের অলৌকিক কবিত্ব-শক্তির সম্পূর্ণ লক্ষণ সুস্পষ্ট লক্ষিত হয়। কিন্তু এতদেশীয় সংস্কৃত ব্যবসায়ীরা এমনই সহৃদয় ও এমনই রসজ্ঞ যে সংস্কৃতভাষার সর্বপ্রধান মহাকাব্য রঘুবংশকে অতি সামান্য জ্ঞান করিয়া থাকেন।” (১) “রঘুরূপি কাব্যং • তদাপি চ পাঠ্যং তস্য চ টীকা সাপি চ পাঠ্যা।”-শ্লোক আবৃত্তিপূর্বক তাঁহারা সহৃদয়তা ও রসজ্ঞতার পরিচয় প্রদান করেন। S TDDDD iDD DBD D EED0 BDSLLS