পাতা:কালিদাস - রাজেন্দ্রনাথ বিদ্যাভূষণ.pdf/১৭৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ষোড়শ অধ্যায় । श्रृंख्य-नाऊ । নন্দিনীর নিকট হইতে আকাঙিক্ষত পুত্ৰ-লাভ-বিষয়ক বারপ্ৰাপ্ত হইয়া, গুরুর আদেশে, তঁহারই আশীৰ্বাদ মস্তকে লইয়া, দিলীপ সুদক্ষিণা অযোধ্যায় প্রত্যাবৃত্ত হইলেন। এতদিন বনে বনে নিয়ত পরিভ্রমণে রাজার শরীর ক্ষীণ হইয়াছিল, তিনি যখন সেই ক্ষীণ-দেহে রাজধানীতে পুনরাগমন করিলেন, তখন তমাহিতৌৎসুক্য মদৰ্শনেন প্ৰজাঃ প্ৰজার্থ-ব্ৰত-কর্ষিতাঙ্গম। নেত্ৰৈঃ পপুস্তৃপ্তিমনাঞ্চ বৃদ্ভিঃ নবোদয়ং নাথামিবৌষধীনাম্।। (১) কৃষ্ণ পক্ষের পর, যখন আকাশে ওষধি-পতি পুনরুদিত হয়েন, তখন তিমির-ক্লিষ্ট প্রজা-গণ যে ভাবে তাহার দিকে দৃষ্টিপাত করে, আজ প্রকৃতিপুঞ্জ ঠিক তেমনই ঔৎসুক্যপূর্ণ হৃদয়ে এবং অতৃপ্ত-নয়নে, সন্তানের জন্য ক্ষীণকায় নরনাথকে দেখিতে লাগিল। মহাকবি কালিদাস এই শ্লোকে, “আদর্শনেন। আহিতৌৎসুক্যং’ এবং তৃপ্তিমনাপু বত্তিঃ-পপুঃ-এই কতিপয় পদের দ্বারা, রাজা ও প্রজার মধ্যে তখন যে কি ভাব ছিল, রাজাকে প্ৰজাগণ কিরূপ ভাল বাসিত, কিরূপ চক্ষে দেখিত, ' उाशंद्र ७ंक)ि जभूखान ख्रि अश्ऊि कब्रिशांछन । ७भन शून्द्र (•) ३, २-१७