পাতা:কালিদাস - রাজেন্দ্রনাথ বিদ্যাভূষণ.pdf/২০১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ইন্দুমতীর স্বয়ংবর। S ዓፍ করিতে লাগিলেন। কেহ বা বক্র-কণ্ঠে, স্বীয় রত্ন-খচিত প্ৰাবারক দ্বারা, সজ্জীভূত কলেবর পুনরাবরণচছলে, একবার নিজের চম্পকাভ দেহখানি দেখাইলেন। কোন যুবা হৈম-পাদ-পীঠ বিলেখন করিতে প্ৰবৃত্ত হইলেন। কেহ আবার আসন হইতে ঈষদুন্নত হইয়া, কণ্ঠের রত্ন-হার দোলায়মান করিয়া, পার্শ্ববৰ্ত্তী অন্য এক রাজ-কুমারের সহিত আলাপ করিতে লাগিলেন। কোন নবীন রাজ-কুমার নখগ্রে ‘আপাণ্ডুর” কেতক-দল ছিন্ন করিতে প্ৰবৃত্ত হইলেন। (১) প্ৰত্যেকেরই মন ইন্দুমতীর দিকে, অথচ প্ৰত্যেকেই যেন আবার ঘোর অন্য-মনস্ক । কেহই ‘ধরা দিতে’ চান না । সে এক বিচিত্র ব্যাপার। স্বয়ংবর সভাস্থ রাজকুমার-গণের এই বর্ণনা অতীব চমৎকারিণী। প্ৰত্যেক কবিতাই যেন এক এক খানি অতি সুন্দর ফ্রেমে আবদ্ধ ছবি। প্ৰতিশ্লোক-পাঠের সঙ্গে সঙ্গে, পাঠকের হৃদয়ে একখানি পূর্ণাবয়ব নিরুপম ছবি জাগিয়া উঠে। ইন্দুমতী উপস্থিত হইলে, তঁহার প্রধান দ্বার-পালিকা ঈষদগ্রসর হইয়া রাজনন্দিনীর পার্শ্বদেশে আসিয়া দাড়াইলেন। তাহার নাম সুনন্দ। তিনি পরম-বাগিনী। সভাস্থ নৃপতিবৃন্দেরসকলের বংশ-বৃত্তান্ত-চরিত্ৰ-বৃত্তান্তই তিনি স-বিশেষ বিদিত ছিলেন। (২) তিনি সর্বপ্রথমে, রাজকন্যাকে মগধেশ্বরের নিকট-বৰ্ত্তিনী করিয়া, অঙ্গুলি-নিৰ্দেশ-পূর্বক কহিলেন,-“ইন্দুমতি । মগধরাজ্যের যে পরম আশ্ৰিত-বৎসল, “অগাধ সন্তু,’ ‘প্রজা th i b-ro-& ||| ۹ د هاد و د ,sد هاد - ها ۹-۵