&O8. কালিদাস । লালনাগণের লাঞ্ছনার বর্ণনা করিয়া নির্বিকার স্বয়ম্বুর সহিত । পাঠকদিগকেও কঁাদাইয়াছিলেন। হিন্দুর ধৰ্ম্ম-প্রবণ হৃদয়ের অন্তস্তলে বেদনার একটা খরস্রোত প্ৰবাহিত করিয়া দিয়াছিলেন । আবার এখন, এই রঘুবংশের দশমসর্গে, প্ৰবীণ কবি কালিদাস, দুরন্ত-রাবণ-কৃত অত্যাচারে ব্যথিত দেবগণের আন্তরিক বেদনা বর্ণন-দ্বারা ক্ষীরোদশায়ী পুরুষোত্তমকেও ব্যথিত করিয়া তুলিলেন। দয়ার্ণব মধুসূদন অবধ্য-রাবণের অত্যাচার স্মরণ করিয়া, জগতের মঙ্গলের জন্য কত কষ্ট-কত লাঞ্ছনা স্বীকার করিলেন। বলিলেন-দেবগণ ! ভয়, নাই, আশ্বস্ত হও, আমিই প্ৰতি বিধান করিব।” সোহহং দাশরথিভুত্ব রণ-ভূমের্বলিক্ষমম্। করিষ্যামি শরৈস্তীষ্মৈ"স্তচ্ছিরঃ-কমলোচ্চয়মৃ ॥(১) অসুর-পরাক্রম রাবণ স্বকীয় পাশব-ক্ষমতা-বলে জগতের কত অকল্যাণ-কত অমঙ্গল করিতেছিল, জগন্নাথের মঙ্গলময় রাজ্যে যথাসময়ে তাহার প্রতিকারের সূত্র-পাত হইল। বিধাতা অত্যাচারীর অত্যাচার-শান্তির ভার স্বহস্তে গ্ৰহণ করিলেন । । রঘুবংশের কবিতাবলী-রূপ মধুর উদ্যানের মধ্যে, সর্বত্রই দেখিতে পাই, যে,একটা প্ৰবল সমাজ-হিতৈষণা, লোক-হিতৈষণা, ততোধিক,-একটা প্ৰবল ধৰ্ম্মভাব যেন অন্তঃসলিলা সরস্বতীর Imagmumunung (১) রূৰু ১০-৪৪-সংপ্ৰতি আমি সুৰ্য্যবংশাবতংস। দশরথের পুত্ররূপে অৰতীর্ণ হইয়া নিশিত শরের ঘারা, সেই পাপিষ্ঠ রাবণের মন্তকাবলী ছিন্ন করিব, এবং সেই মন্তক রূপ कभशब्र बांबा ब्रांडूनिव्र अ6ना कब्रिय।
