পাতা:কালিদাস - রাজেন্দ্রনাথ বিদ্যাভূষণ.pdf/৩৫৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

भांवादिकांब्र আত্মোৎসর্গ বুঝিলেন যে, বিদিশার রাজধানীতে মালবিকার প্রতিদ্বন্দ্বিনী আর কেহই নাই। ইরাবতী, যিনি রূপে গুণে ধারিণীকেও পশ্চাৎপদ করিয়া রাজার হৃদয় জয় করিয়াছেন, অথবা করিয়া-- ছেন আর বলি কেন, করিয়াছিলেন, বকুলাবলিকা বলিয়া দিল যে, সে ইরাবতীও আর এখন কলা-নিপুণা মালবিকার কাছে দাঁড়াইতে পারে না। (১) বকুলাবলিকার এই কথাটিতে অনেক তাৎপৰ্য্য নিগুঢ়। যে চিত্রে বিদিশার রাজ-সংসার বিমুগ্ধ হইবে, রাজা অগ্নিমিত্ৰ আত্ম-বিস্মৃত হইবেন, কবি এই স্থলে, নাটকের সেই ভবিষ্যৎ চিত্রের রেখাপাত করিলেন। নিপুণ-দৃষ্টিদর্শক, কবির এই কটাক্ষে, এই নাটকের পরিণাম যে কীদূশ হইবে, তাহা কতকটা অনুমান করিয়া লইতে পরিবেন। এই সকল কৌশল কালিদাসের নিজস্ব । মালবিক নাট্টাচাৰ্য্যগৃহে কলাশিক্ষা করিতেছেন। এদিকে, রাজাও, অন্তঃপুরের একখানি আলেখ্যে র্তাহার প্রতিকৃতি দর্শন করা অবধি, চঞ্চলমনাঃ হইয়াছেন। সেই প্ৰতিকৃতির অধিদেবতাকে দেখিবার নিমিত্ত একান্ত ব্যগ্ৰ হইয়াছেন। বিদূষক আচাৰ্য্যদিগের মধ্যে একটা বিষম কলহ বাধাইয়াছেন, উদ্দেশ্য,- এই কলহের ফলে, তঁহার প্রিয় বয়স্য অগ্নিমিত্ৰকে একবার সেই সুন্দরী মূৰ্ত্তি প্ৰদৰ্শন করাইবেন। রাজার নাট্টাচাৰ্য্যের নাম হরদত্ত। তাহার সহিত ধারিণীর নাট্টাচাৰ্য্য গণদাসের পাণ্ডিত্য লইয়া বিষম বাগযুদ্ধ হইয়াছে; পরিশেষে, তাঁহাদের মধ্যে কে (५) ब्लविकांत्रिंद्धि ১ম-অন্ধ-বকুলাবলিকা ‘अडियमठौभिव אatשף אוסףtR יין